করোনাভাইরাসের অতিমারির সময় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে নজির তৈরি করেছেন অভিনেতা সোনু সুদ। একাধিক পরিযায়ী শ্রমিকের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। এমনকি তিন অনাথ শিশুকে ‘দত্তক’ নিয়েছিলেন তিনি। এবারে ছাত্রছাত্রীদের হাতে শুধু স্মার্টফোন তুলে দিয়েই ক্ষান্ত থাকেননি সোনু, বসিয়ে দিলেন মোবাইল টাওয়ার। ইন্দাস টাওয়ার এবং এয়ারটেলের সহযোগিতায় এই দুই বন্ধু চণ্ডীগড়ের মোরনি এলাকায় একটি মোবাইল টাওয়ার বসানোর ব্যবস্থা করেছেন। ছেলে মেয়েদের বাড়তি সুবিধার জন্য সোনুর এই প্রয়াস প্রশংসাযোগ্য।
এখানেই থামেননি সোনু, বাচ্চারা দেশের ভবিষ্যৎ, তাই তাঁদের পড়াশুনোর প্রতি বিশেষ খেয়াল প্রত্যেক বাবা-মায়ের রাখা উচিত। এই ব্যপারেও সোনু ট্যুইট করেন। তিনি বলেন, বাচ্চাদের বাবা-মাকেও তাদের স্কুল এবং শিক্ষকদের সমর্থন করা উচিত কারণ এটি তাদের জন্যও একটি চ্যালেঞ্জিং সময়। এবং স্কুলের ফিস না দেওয়ার জন্য তাঁদের শিক্ষার পথ বন্ধ করা উচিত নয়।
If a student is stopped from his right to study bec of the poor financial condition of his parent then imagine the state of mind of these parents.Request these financial institutions to bifurcate the dues to be paid in coming months, this will give them time & kids won’t suffer.
— sonu sood (@SonuSood) October 4, 2020
At the same time, the parents of these kids should also support their school & teachers as it’s a challenging time for them too. Just..buy time.
Moral of the story is no kid should be stopped from their class bec of the inability of a parent to pay the fees.
Together we CAN ?— sonu sood (@SonuSood) October 4, 2020
এই ব্যপারে সোনু আরও বলেছেন, “বাচ্চারাই দেশের ভবিষ্যত। তাই সুদৃঢ় ভবিষ্যত গড়ার জন্য সকলের সমান অধিকার পাওয়া উচিত। আমি মনে করি চ্যালেঞ্জ তো থাকবেই। কিন্তু সেটা কাউকে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছনোয় বাধা দিতে পারে না। ওই প্রত্যন্ত গ্রামে মোবাইল টাওয়ার বসানোর কাজে যুক্ত থাকতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। বাচ্চাদের আর গাছে চড়ে মোবাইলে ইন্টারনেট কানেকশন আনতে হবে না।”
হরিয়ানার গ্রামে অভিনেতার এমন সু-পরিকল্পনার পাশাপাশি, ইন্দাস টাওয়ারের পঞ্জাব-হরিয়ানা বিভাগের সিইও গগন কাপুর জানিয়েছেন, এয়ারটেল এবং করণ গিলহোত্রার সঙ্গে এই প্রোজেক্টে যুক্ত হতে পেরে তিনিও খুব খুশি।