Trending NewsAppleNYT GamesCelebrity NewsWordle tipsBig 12 SoccerCelebrity BreakupsKeith UrbanUnited Nations Day

10,000 টাকা খরচ করে এই 5টি ব্যবসা শুরু করুন, আয় হবে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা

Updated :  Saturday, January 27, 2024 5:28 PM

ভারত বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতিগুলির মধ্যে একটি এবং যারা তাদের ব্যবসার স্বপ্নকে সত্যি করতে চায় তাদের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত জায়গা। তবে, যেকোনো ব্যবসা শুরু করতে মূলধনের প্রয়োজন হয় এবং বেশিরভাগ লোকেরই পর্যাপ্ত পুঁজি নেই। তবে ভারতে, এমন কিছু ব্যবসা রয়েছে যা কম মূলধনে শুরু করা যেতে পারে। এগুলি ছোট ব্যবসা হিসাবে পরিচিত এবং সেগুলি সাইড ইনকাম বা মূল ব্যবসা হিসাবে শুরু করা যেতে পারে।

১০,০০০ টাকায় শুরু করা যায় এমন কয়েকটি ছোট ব্যবসা জেনে নিন

১. আচার ও চাটনির ব্যবসা:

আচার ও চাটনি ভারতীয় খাবারের একটি জনপ্রিয় অংশ। এই ব্যবসাটি শুরু করতে খুব বেশি মূলধন প্রয়োজন হয় না। আপনি বাড়িতেই আচার ও চাটনি তৈরি করতে পারেন এবং সেগুলি অনলাইনে বা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে পারেন।

২. টিফিন পরিষেবা:

শহরে চাকুরীজীবীদের জীবন খুবই ব্যস্ত। তারা প্রায়ই হোটেল বা ক্যান্টিনের ওপর নির্ভরশীল। তবে, অনেকেই কম খরচে স্বাদের মতো বাড়ির জন্য টিফিন পরিষেবা নিতে পছন্দ করেন। আপনি ঘরে বসে টিফিন পরিষেবা শুরু করতে পারেন।

৩. ফটোগ্রাফি:

ফটোগ্রাফি একটি জনপ্রিয় শখ এবং অনেকেই পেশাদার ফটোগ্রাফার হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। আপনি একটি DSLR ক্যামেরার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি থেকে ভাল আয় করতে পারেন। বিশেষ ইভেন্টগুলির জন্য ফটোগ্রাফির চাহিদা সবসময় থাকে।

৪. যোগ ব্যায়ামের ক্লাস:

বর্তমানের চাপের জীবনে মানুষ সুস্থ থাকার জন্য যোগব্যায়াম ও প্রাণায়মের সাহায্য নিচ্ছেন। আপনি যোগ গৃহশিক্ষক হয়ে একটি ভাল পরিমাণ উপার্জন করতে পারেন। এই ব্যবসাগুলি শুরু করার জন্য আপনাকে কিছু প্রাথমিক কাজ করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে:

বাজারটাকে বোঝা:

আপনি কোন ব্যবসাটি শুরু করতে চান তা নির্ধারণ করার আগে, আপনার অবশ্যই বাজারটাকে বুঝে তারপরেই শুরু করতে হবে। আপনি যে ব্যবসা করবেন সেই ব্যবসার যদি গ্রাহক থাকেন তাহলে আপনি ভালো টাকা রোজগার করার সুযোগ পাবেন। নাহলে কিন্তু আপনার ব্যবসায় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা:

আপনি যখন একটি ব্যবসা শুরু করবেন, তখন আপনাকে একটি ভাল ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। এই পরিকল্পনায় আপনার ব্যবসার লক্ষ্য, লক্ষ্য, বাজেট এবং কৌশল অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে।

মার্কেটিং:

আপনার ব্যবসা সম্পর্কে লোকেদের জানাতে আপনাকে মার্কেটিং করতে হবে। আপনি অনলাইন, প্রিন্ট বা ব্যক্তিগত মার্কেটিং ব্যবহার করতে পারেন।