গতকাল সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ সুজন সামন্তের রক্তাক্ত দেহ পাওয়া যায় যাদবপুরের সুবর্ণজয়ন্তী ভবনের কাছ থেকে। বাবার সঙ্গে মোবাইলে ভিডিও কলে কথা বলতে বলতেই তিনি ছাদ থেকে ঝাঁপ দেন। একেবারে মরণঝাঁপ। পরে অবশ্য তাকে বাঙুর হাসপাতাল এ নিয়ে যাওয়া হলে তাকে ডাক্তাররা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে উদ্ধার করা হয় তার রক্তাক্ত দেহ তার আসল বাড়ি আসানসোলে। তবে এমনভাবে মৃত্যুতে রহস্য দানা বেঁধেছে সকলেরই মনে পুলিশ সূত্রে বলা হয়েছে এ বিষয়ে তদন্ত করা হবে। এটি দুর্ঘটনা না আত্মহত্যা? আগামী জানুয়ারি মাসে তার পরীক্ষা শুরু। সেখান থেকেই মানসিক অবসাদের উৎপত্তি না, পা পিছলে পড়ে যাওয়া এই বিষয়ে তদন্তে নামবে পুলিশ।
আর পড়ুন : বিমানসেবিকার ঝুলছে দেহ, মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য
আবারো চলে গেল একটি তরতাজা প্রাণ। ভিডিও কলে বাবার সাথে কথা বলতে বলতে মরণঝাঁপ। যদি মানসিক অবসাদ থেকে এই ঘটনা ঘটে থাকে, তবে তো প্রশ্ন উঠতেই পারে যে কেন প্রথম বর্ষের এই ফুটফুটে তাজা প্রাণ এই বয়সে মানসিক অবসাদে ভুগবে? তার কারণ হতে পারে কি মা-বাবার উচ্চাকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা