২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাজধানী দিল্লিতে রাতে চলন্ত বাসে কিছু পৈশাচিক মানুষের লালসার শিকার হন বছর তেইশের নির্ভয়া। এক নাবালক সহ ৬ জন অভিযুক্ত ছিল এই জঘন্য ঘটনায়। যার মধ্যে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ৪ জনের ফাঁসির রায় দেওয়া হয়েছে আগেই। দ্রুতই তাদের এই শাস্তি কার্যকর হবে বলে জানা গেছে। চারজন যাতে একই সাথে শাস্তি পায় তার ব্যবস্থা করছে তিহার জেল কর্তৃপক্ষ।
বর্তমানে তিহার জেলে একসময়ে একজনকেই ফাঁসি দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। একসঙ্গে চার জনকে ফাঁসি দেওয়ার জন্য ফাঁসির মঞ্চ তৈরি হচ্ছে। আনা হয়েছে জেসিবি মেশিন। ফাঁসিকাঠের নিচে সুড়ঙ্গ তৈরির কাজে জেসিবি মেশিন আনা হয়েছে।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowআরও পড়ুন : ‘পাকিস্তানের নৃশংসতায় আপনারা চুপ কেন? যদি আন্দোলন করতে হয় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করুন’
চার দোষীর রিভিউ পিটিশন আগেই খারিজ করেছে সুপ্রিমকোর্ট কিন্তু কিউরেটিভ পিটিশনের দ্বারা এখনও তাদের সুযোগ আছে ক্ষমা প্রার্থনার। তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষ ওই চার দোষীকে নোটিশ দিয়েছে। সাত দিনের মধ্যে যদি তারা ক্ষমা প্রার্থনার আবেদন না করে তাহলে ফাঁসি কার্যকর করতে জেল কর্তৃপক্ষ দ্বারস্থ হবে আদালতের। পাতিয়ালা হাউসের বিশেষ আদালত ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত মৃত্যুদণ্ডের পরোয়ানা স্থগিত রেখেছে।