শ্রেয়া চ্যাটার্জি – ‘এই হাই ভাল লাগে, কিও জানু ভালো লাগে’ এই অসমিয়া গানের কথায় সোশ্যাল মিডিয়া একেবারে ঝড় তুলেছেন দুই ক্ষুদে শিল্পী। ফেলে দেওয়া জিনিস নিয়ে তৈরি হয়েছে গানের ইনস্ট্রুমেন্ট। দিব্যি তাতে তাল দিতে দিতে, গানে সুর ধরেছেন একটি বাচ্চা মেয়ে। লকডাউনে এমন গান শুনলে কার না মন ভাল হয়। গানের সরঞ্জাম এর তেমন কোনো আতিশয্য নেই, তাতেই চলেছে গানের মাঝে মাঝে তাল দেওয়ার পালা। গান আর তালের অদ্ভুত সমন্বয় ঘটেছে এই ভিডিওটিতে।
লক ডাউন এ আপনার মন যতই খারাপ হয়ে যাক না কেন, এই ভিডিও দেখলে মন ঠিক ভালো হবে। লকডাউন সবাই কত কিছুই না করছেন। বারান্দা থেকে বারান্দায় কেউ গান ধরছেন, কেউবা আবার নতুন রান্না শিখছেন। অনেক সময় তাই এই সময়টাকে প্রত্যেকেই কিছু না কিছু করে কাজে লাগাচ্ছেন। কিন্তু এতো সামান্য উপকরণে যে এত সুন্দর ড্রামের এফেক্ট দেওয়া যায় তাই ছোট্ট শিশুটির থেকে শিখতে হয়। শিশুটি গানটি শুরু হওয়ার আগে ‘নমস্কার’ করে সবাইকে জানিয়েছেন, তারা লকডাউন এ এইভাবে টাইম পাস করছে। তারপরে তিনি অল ইন্ডিয়া রেডিও শিল্পী নাসরিন হালিম এর গাওয়া এই বিখ্যাত গানটি গেয়েছে। যেটি লিখেছেন হেমন্ত দত্ত।
আরেকটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় হয়েছে। রঙালী বিহু উপলক্ষে দুই বোন ‘ব্যালকনি বিহু কনসার্ট’ করেছে। হাতে একটি সুন্দর যন্ত্র বাজাতে-বাজাতে, এবং অসমীয়া দের পোশাক মেখলা পরে অন্তরা এবং অঙ্কিতা নন্দী নামে দুই বোন তারা বাড়ির ব্যালকনি থেকে গান গেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একেবারে বিখ্যাত হয়ে গেছেন।