আবহাওয়া দপ্তরের খবর অনুযায়ী শীতকাল বিদায় নেওয়ার আগে আরও একবার ভালো রকম ঠান্ডা পড়তে পারে, তবে খুব জাঁকিয়ে পড়ার কথা জানা যায়নি।
পশ্চিমী ঝঞ্ঝার খামখেয়ালির জন্যই শীতের অন্যরকম ভাবমূর্তি দেখা যাচ্ছে।দিনে গরম আর রাতে শীত।মকর সংক্রান্তির পর থেকেই ক্রমশ বাড়তে দেখা যাচ্ছে তাপমাত্রা।দিনের বেলা বেশ গরম লাগলেও রাতের দিকে হালকা শীতের প্রকোপ রয়েছে।আবহাওয়া দপ্তর তরফে জানা গেছে, আগামী কয়েকদিন দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি হবে।সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হয় ১৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের তুলনায় ৩ ডিগ্রি বেশি ছিল সাথে ভোরের দিকে ছিল ঘন কুয়াশা এবং সঙ্গে মেঘলা আকাশও দেখা গেছে।
আরও পড়ুন : ৩-৪ দিনের মধ্যে বিধানসভায় পাশ হবে CAA বিরোধিতার বিল, জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী
শীতের অন্যতম নিয়ন্ত্রক হিসেবে পশ্চিমী ঝঞ্ঝাও অনেকখানি দায়ী।বর্তমানে জম্মু-কাশ্মীরে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা বিরাজমান থাকার ফলে উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের হিমশীতল বাতাস ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে পারছে না।ফলে আচমকা তাপমাত্রা বেড়েছে। শীতের সময়সীমা কতদিন তা জানা না গেলেও বেশিদিন যে শীত থাকছে না তার স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। দক্ষিণবঙ্গে সেভাবে ঠান্ডা না থাকলেও উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় জাঁকিয়ে পড়েছে শীত।দার্জিলিং-সহ অন্যান্য জেলায় বৃষ্টির খবরও জানা গেছে।