সুশান্ত কেসে মুম্বই পুলিশকে বদনাম করতে ৮০ হাজার ফেক অ্যাকাউন্ট সোশ্যাল মিডিয়ায়

AIIMS রিপোর্ট দিয়ে দিয়েছে। সেই রিপোর্টের তথ্য অনুযায়ী সুশান্ত সিং রাজপুত আত্মহত্যাই করেছিলেন। সুশান্তের ভিসেরা রিপোর্ট সিবিআই এর হাতে আসাত পর উত্তেজনার পারদ কিছুটা হলেও কমে। ১৪ ই জুনের পর থেকে মুম্বাই হয়ে উঠেছিলো অগ্নিগর্ভ। একদিকে করোনার তাণ্ডবে স্তব্ধ চারিদিক, তারই মধ্যে ধিক ধিক করে জ্বলছিল সুশান্তের মৃত্যু রহস্য। সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রায় ৮০ হাজারের উপর ফেক অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করেছে মুম্বাই পুলিশ। এঁদের কাজ হল মুম্বাই পুলিশের নামে কুৎসা রটানো।

মুম্বই সাইবার ক্রাইম পুলিশ বেশ কিছু সপ্তাহ ধরে এই সমস্ত ফেক অ্যাকাউন্টের ওপর নজর রাখছিল। খুব শীঘ্র এই সমস্ত ফেক অ্যাকাউন্টের ওপর তদন্ত কড়া হবে বলে জানা গিয়েছে। আজ ট্যুইটারে মন্ত্রী জিতেন্দ্র আওহাদ ট্যুইট করে জানিয়েছেন, মুম্বই পুলিশকে নিয়ে মিথ্যে খবর রটানোর অভিযোগে গ্রেফতার করা হবে সকলকে।

উল্লেখ্য, সুশান্ত সিং রাজপুতের অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর মুম্বাই পুলিশ ও কুপার হাস্পাতের ৫ ডাক্তারের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ উঠছিল। সুশান্তের অনুরাগীদের ধারণা ছিল যে মুম্বাই পুলিশ যেমন দিশা সালিয়ানের কেস ইচ্ছা করে বন্ধ করে দিয়েছে আত্মহত্যা বলে ঠিক তেমন ভাবেই সুশান্তের কেসও বন্ধ করে দিতে ছাইছে। পরবর্তীতে কোর্টের অর্ডার অনুযায়ী এই কেস ওঠে সিবিআই এর হাতে।

মুম্বাই পুলিশকে নিয়ে সাফাই এই প্রথম দিচ্ছেন না মন্ত্রী জিতেন্দ্র আওহাদ। এর আগেও কঙ্গনা রানাউত যখন মুম্বাই পুলিশের ব্যর্থতা নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ তুলেছিলেন তখনও মুম্বাই পুলিশের পাশে দাঁড়িয়েছিল শিবসেনা।