টলিউডবিনোদন

Projapoti: নন্দনে ব্রাত্য দেব-মিঠুনের ‘প্রজাপতি’, তবে কি রাজনীতিই বাধ সাধলো ! উঠছে প্রশ্ন

Advertisement

বড়দিনের আগেই বড়পর্দায় ৩’টি বড় ছবি। একইসাথে ২৩’শে ডিসেম্বর বড়পর্দায় মুক্তি পেয়েছে সন্দীপ রায়ের ‘হত্যাপুরী’ , নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ‘হামি ২’ ও অভিজিৎ সেনের ‘প্রজাপতি’। তিনটি ছবি তিন ধরনের হওয়ায় বাঙালির বড়দিন যে একেবারে জমজমাট, তা আর আলাদাভাবে বলার অপেক্ষা রাখেনা। ইতিমধ্যেই দর্শকদের থেকে মিলছে একাধিক ইতিবাচক প্রতিক্রিয়াও। তবে নন্দনে ‘হামি ২’ ও ‘হত্যাপুরী’র জায়গা হলেও বাদ পরেছে দেব-মিঠুনের ‘প্রজাপতি’। এক্ষেত্রে কি বাধ সাধলো রাজনীতি! প্রশ্ন উঠছে।

নন্দনে ‘প্রজাপতি’র জায়গা না হওয়ার কথা অবশ্য টুইট করে নিজেই জানিয়েছেন দেব। আর সেই টুইটের পর থেকেই শোরগোল পরেছে গোটা মিডিয়ামহলের পাশাপাশি নেটপাড়াতেও। সম্প্রতি দেব টুইট করে লিখেছেন, এবার নন্দনকে তিনি মিস করবেন। কোনো ব্যাপার নয়। তাদের আবারো দেখা হবে। দর্শকদের কাছ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া মিললেও কেন নন্দন থেকে ব্রাত্য হল অভিজিৎ সেনের ‘প্রজাপতি’। এই নিয়েই এই মুহূর্তে তুমুল চর্চা চলছে। এক্ষেত্রে রাজনীতিরই গন্ধ পাচ্ছেন বেশিরভাগ মানুষ।

মেগাস্টার মিঠুন চক্রবর্তী এখন বিজেপির হয়েই নিজের রঙ জমাচ্ছেন রাজনীতির ময়দানে। এমনকি রাজনীতির ময়দানে একাধিকবার তৃণমূলের বিরুদ্ধে সুরও চড়িয়েছেন এই অভিনেতা। তবে দেব তৃণমূলের দুবারের সাংসদ। অভিনেতা নিজে অভিনয়ে রাজনীতি আনতে না চাইলেও, রাজনীতিই কি বাধ সাধছে! নন্দনে প্রজাপতির জায়গা না হওয়ায় এমনই ভাবনা দেখা দিয়েছে বেশিরভাগের মনে। তবে দেবের টুইট ছাড়া এই প্রসঙ্গে মুখ্য কুলুপ ছবির অন্যান্য সমস্ত কলাকুশলীদেরই। উল্লেখ্য, বাবা-ছেলের গল্প নিয়ে তৈরি হওয়া এই ছবি এখন রীতিমতো সকলের মন কেড়েছে, বলছে প্রতিক্রিয়াই।

Related Articles

Back to top button