বলিউডের ভাইজান সালমান খান। ৯০ দশকের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা তিনি। সেই শুরুর সময় থেকে এখনো পর্যন্ত দর্শকদের একাধিক হিট উপহার দিয়ে যাচ্ছেন অভিনেতা। পর্দায় তার এক ঝলক পেতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে বসে থাকেন তার অগণিত ভক্তমহল। মিডিয়ার পাতায় কারণে অকারণে প্রায়ই চর্চায় থাকেন ভাইজান। তবে সম্প্রতি নিজের অভিনয়ের সূত্র ধরে নয় একেবারে একটি ভিন্ন কারণে একাংশের মাঝে চর্চিত হচ্ছেন অভিনেতা।
অন্যদিকে সানি দেওল ৮০ ও ৯০ দশকের আরো এক জনপ্রিয় অ্যাকশন হিরো। পর্দায় তার উপস্থিতি পছন্দ দর্শকমহলের একাংশের। শুরু থেকেই সাধারণের মাঝে তিনি অ্যাংরি ইয়াং ম্যান। তবে শুধুমাত্র পর্দায় নয়, শোনা যায় বাস্তব জীবনেও তিনি যথেষ্ট রাগী। যখন তখন রেগে যান তিনি। একবার নাকি রাগের মাথায় কোন এক কারণে এক যুবককে রীতিমতো ধাওয়া করেছিলেন খোলা রাস্তার মাঝেই। আর একথা প্রকাশ্যে স্বীকার করেছেন ভাইজান নিজেও। তবে এই সালমান খানকেই একেবারে সহ্য করতে পারেন না সানি দেওল। এমন কি কারণ রয়েছে তার পেছনে? জানুন।
‘জিৎ’ ছবিতে সানি দেওলের সাথে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল বলিউডের ভাইজান অর্থাৎ সালমান খানকে। তাই তাদের যুগ্ম উপস্থিতি বেজায় নজর কেড়েছিল দর্শকমহলের। তবে সেইসময় থেকেই সালমান খানকে নাকি বিশেষ পছন্দ করতেন না ধর্মেন্দ্র পুত্র সানি দেওল। ধর্মেন্দ্রর সাথে ভাইজানের সম্পর্ক নেহাত খারাপ নয়। অভিনেতার সাথে পর্দাতেও দেখা মিলেছে সালমান খানের। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একে অপরের প্রশংসাও করেছেন তারা। তবে নাকি কোন অনুষ্ঠানেই একে অপরের প্রশংসা করতে দেখা যায়নি সালমান ও সানিকে। সেই নিয়েই এখন চর্চা তুঙ্গে। তবে এই কথা যে একেবারেই ভুল, তা আর আলাদাভাবে বলার অপেক্ষা রাখছে না। সালমান খান ও সানি দেওল দুজনেই দুজনকে শিল্পী হিসেবে যথেষ্ট সম্মান করেন। এমনকি বলিউডের ভাইজানকে নিজের ছোট ভাই হিসেবেই মানেন সানি দেওল।