Astrology: রান্নাঘরের এই জিনিস মেটাবে আর্থিক সমস্যা, চুম্বকের মতো আসবে টাকা
আজকের যুগে দাঁড়িয়েও এমন অনেকেই রয়েছেন, যারা জ্যোতিষশাস্ত্র বিশ্বাস করে চলেন। যেকোনো কাজের আগে তারা নিজেদের পরিচিত জ্যোতিষীদের পরামর্শ নিয়ে থাকেন। আর যারা জ্যোতিষশাস্ত্রে বিশ্বাসী, তারা ভোপালের পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মাকে চেনেন। তিনি সেখানকার পরিচিত একজন জ্যোতিষশাস্ত্রী। এই মুহূর্তে তারই এক পরামর্শ মিডিয়ার সূত্র ধরে সকলকে রীতিমতো চমকে দিয়েছে। না শুনলে বিশ্বাসই করা যাবে না, এমনও হওয়া সম্ভব।
সম্প্রতি তার পরামর্শ অনুযায়ী, রান্নাঘরে উপস্থিত একটি মসলার সূত্র ধরেই দূর হতে পারে গৃহস্থ কলহের পাশাপাশি আর্থিক অভাবও। মনে করা হয়, এই লবঙ্গ খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি দূর করে একাধিক সমস্যাও।
আজকের সময়ে দাঁড়িয়ে বলাই বাহুল্য, অনেক কষ্ট করেই রোজগার করতে হয় অর্থ। কারোর কাছে সেই অর্থের পরিমাণ অনেক, কারোর কাছে অল্প। মনে করা হয়, শ্রাবণ মাসে মহাদেবকে লবঙ্গ দান করলেই মিলবে ইতিবাচক ফল।
১) এই শ্রাবণ মাসে যদি চান করে উঠে পরিস্কার জামাকাপড়ে শিবলিঙ্গের মাথায় তামার পাত্র কিংবা ঘট থেকে জল ঢালা যায়, তাহলে মেলে ইতিবাচক ফল। পাশাপাশি দুটি লবঙ্গ দান করে মহাদেবের সামনে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালানোতেও সন্তুষ্ট হন তিনি। মহাদেব সন্তুষ্ট হলে সুখ-সমৃদ্ধি দান করেন। পাশাপাশি তার আশীর্বাদে দূর হয় সংসারের আর্থিক সংকটও।
২) ক্রমাগত কোন গৃহস্থ ঘরে যদি কলহ-বিবাদ লেগে থাকে, তবে বুঝতে হবে সেই গৃহস্থ ঘরে নেতিবাচক শক্তির অনুপ্রবেশ রয়েছে। এক্ষেত্রে সাত থেকে আটটা লবঙ্গ পুড়িয়ে ফেলতে হবে। আর তা নয়তো ঘরের যে কোন একটি কোনায় রেখে দিতে হবে যেখানে বেশি লোক যাতায়াত করে না। পাশাপাশি পুজোর সময় স্বামী-স্ত্রী কিংবা পরিবারের সকলে মিলেই আরতি করতে হবে মহাদেবের। এই কাজ করতে পারলে তবেই ঘরে ইতিবাচক শক্তির অনুপ্রবেশ ঘটবে। দূর হবে অবাঞ্ছিত কলহ-বিবাদের সমস্যাও।
৩) আর যদি শুধুমাত্র আর্থিক সংকট থেকে মুক্তি পেতে চান তবে পাঁচটি লবঙ্গ ও পাঁচটি কালো মরিচ মাথার উপর থেকে ঘড়ির কাটার দিকে ফেলে দিতে হবে। এমন ভাবে ফেলতে হবে যাতে লোকের নজরে সেভাবে না আসে। আর এটি ফেলার পর পিছন ঘুরে কখনোই তাকানো যাবে না। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, মনে করা হয় শ্রাবণ মাসে এই প্রক্রিয়া অবলম্বন করলে আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় অনেকটাই।