মাত্র ৯০ মিনিটে বুকিং করা জিনিস বাড়িতে পৌঁছে দেবে ফ্লিপকার্ট
করোনা সংক্রমণের জেরে অনিয়মিত হয়ে গিয়েছে বাজার খোলার সময়সীমা। অনির্দিষ্ট ভাবে খুলছে দোকানপাট। এই সময়ে সাধারণ মানুষের কাছে আরও সুবিধা নিয়ে হাজির হচ্ছে ওয়ালমার্টের অধীনে থাকা ফ্লিপকার্ট।
এবার মাত্র ৯০ মিনিটেই ক্রেতার বাড়িতে পৌঁছে যাবে বুকিং করা জিনিস। এমনই অভিনব উদ্যোগ আনছে ফ্লিপকার্ট। অর্থাৎ বুক করার দেড় ঘন্টার মধ্যে ক্রেতার বাড়িতে পৌঁছে যাবে মোবাইল ফোন সহ নানান জিনিস। করোনা সংক্রমণের জেরে অনিয়মিত হয়ে গিয়েছে বাজার খোলার সময়সীমা। অনির্দিষ্ট ভাবে খুলছে দোকানপাট। এই সময়ে সাধারণ মানুষের কাছে আরও সুবিধা নিয়ে হাজির হচ্ছে ওয়ালমার্টের অধীনে থাকা ফ্লিপকার্ট। তবে গোটা দেশে নয়, আপাতত এই সুবিধা পাওয়া যাবে বেঙ্গালুরুতেই।
তবে অ্যামাজন নামক অনলাইন শপিং সংস্থাও এই পরিষেবা চালু করেছে। এবার এই একই সুবিধা দেবে ফ্লিপকার্টও। সংস্থার তরফে এই পরিষেবাটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফ্লিপকার্ট কুইক’। সংস্থার তরফে বিবৃতি দিয়ে জানান হয়েছে, এবছর করোনা ভাইরাসের জেরে ধাপে ধাপে বিভিন্ন জায়গায় লক ডাউন চলছে। তাই বাড়ি থেকে মানুষ বেরোতে পারছেন না। ই-কমার্স পরিষেবা যেহেতু চালু রয়েছে তাই এখন এই ধরনের পরিষেবার মাধ্যমেই মানুষের কাছে বুকিং করা জিনিস পৌঁছে দেবে ফ্লিপকার্ট।
যদিও আগে ফ্লিপকার্টের তরফে শুধুমাত্র মুদি দোকানের জিনিসের ক্ষেত্রেই এমন দ্রুত পরিষেবা মিলত। এবার সেই পরিষেবার মাধ্যমকে আরও বাড়াতে চাইছে সংস্থাটি। শুধু মুদি দোকানের জিনিসই নয়, এবার তার সঙ্গে যোগ হচ্ছে মোবাইল ফোন। মাত্র ৯০ মিনিটের মধ্যে ক্রেতার কাছে পৌঁছে যাবে জিনিস। তবে এমন পরিষেবা আরও অন্যান্য সংস্থার তরফেও দেওয়া হয়। যেমন মুকেশ অম্বানির সংস্থা জিয়োমার্ট, ডানজো বা সুইগি, অ্যামাজন ও আলিবাবার বিগবাস্কেটের মতো সংস্থা। তবে কবে এই পরিষেবা শুরু হবে সে বিষয়ে কোনো নিশ্চিত বিবৃতি প্রকাশ করেনি সংস্থাটি।