টলিউডবিনোদনভাইরাল & ভিডিও

Prosenjit Chatterjee: ছেলে মিশুকের জন্মদিনে একগুচ্ছ থ্রোব্যাক ছবি শেয়ার করলেন অভিনেতা প্রসেনজিৎ

Advertisement

গতকাল ছিল টলিউডের ইন্ড্রাস্টি ওরফে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের একমাত্র ছেলে মিশুকের জন্মদিন। আর নিজের ছেলের জন্মদিন উদযাপনের একগুচ্ছ থ্রোব্যাক ছবি নিজের সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেছ্রন টলিউডের ‘ইন্ডাস্ট্রি’ প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। করোনা আবহে নিজের বাড়িতেই ঘরোয়া পরিবেশে আর ঘরোয়াভাবে নিজের ছেলে তৃষাণজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন পালন করেছিলেন টলিউডের মোস্ট হ্যাপিনিং কাপল প্রসেনজিৎ এবং অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়।

আর সেই সব ছবি অভিনেতা সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করতেই আবেগে ভাসলেন সকল অনুরাগীরা। অভিনেতার শেয়ার করা ছবিতে দেখা যাচ্ছে, এই উৎসবের বাড়িতে এখন মিশুকের জন্মদিনের ঘরোয়া পার্টি। মিশুকের সামনে রাখা হয়েছে দু’টি সুন্দর কেক। অভিনেতার ফুটবলপ্রেমী ছেলের মিশুকের জন্য রয়েছে একটি সুন্দ ফুটবল কেক। ৬ জানুয়ারি সকালে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেলের জন্মদিনের একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে প্রসেনজিৎ ক্যপশানে লেখেন, ‘শুভ জন্মদিন মিশুক। তোমার জন্মদিনে ফিরে দেখা কিছু সুন্দর মুহূর্ত। যেমন সুন্দর তোমার মন, তেমনটাই থাকুক চিরকাল।’ এরপরেই প্রসেনজিৎ-পুত্রকে নেটমাধ্যমে শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা জানিয়েছেন টলিউডের একাধিক ব্যক্তিত্ব।

শেয়ার করা ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গাঢ় নীল রঙের জ্যাকেটে দেখা যায় বার্থ ডে বয়কে। আর ছেলের জন্মদিনের জন্য জলপাই রঙের শীতপোশাক বাছাই করে নিয়েছিলেন ‘বুম্বাদা’। এদিন নীল ডেনিম আর গোলাপি সোয়েটার টপে ধরা দেন অভিনেত্রী অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়। মিশুককে কেক খাইয়ে দেওয়া থেকে জন্মদিনের নানান টুকরো মুহূর্ত ফুটে উঠেছে ছবিতে। পড়াশুনোর জন্য এই মুহূর্তে বিদেশে থাকে মিশুক। তাই এ বছরের জন্মদিন বাবা-মায়ের সঙ্গে কাটাতে পারেনি। তবে ছেলের জন্মদিনের পুরোনো স্মৃতিতে ভাসলেন অভিনেতা।

উল্লেখ্য, ফুটবল খেলতে খুব ভালোবাসেন মিশুক। মিশুকের গোটা পরিবার তথা বাবা মা টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে দশকের পর দশক রাজত্ব করলেও, তাঁর ভালোবাসা শুধুই ফুটবল। এমনকী ভবিষ্যতে নাকি সে একজন ফুটবলার হতে চায়। জাতীয় দলের হয়ে খেলতেও চায়। পেশা হিসাবে ফুটবলকেই বাছাই করতে চায়। আর ভবিষ্যতের জন্য এখন থেকে সমস্ত প্রস্তুতিও নিচ্ছে তার জন্য। এ বিষয় নিয়ে মিশুকের গোটা পরিবারও দারুণ খুশি। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জানিয়েছেন, ‘আমি ভীষণ খুশি, আমার ছেলে পেশায় একজন খেলোয়াড় হতে চায়। এতে আমার বাবাও ভীষণ খুশি।’

 

Related Articles

Back to top button