জ্যোতিষ

রাতে একা শিবলিঙ্গের কাছে এই গোপন প্রতিকার ও প্রার্থনা করুন, বাড়বে সুখ সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্য

Advertisement

শিব ঠাকুর কে ভোলা মহেশ্বর বলে ডাকা হয় কারণ, তিনি অল্পতেই সন্তুষ্ট হয়ে যান। শিবলিঙ্গে জলাভিষেক, দুধ অর্পণ, বেলপত্র প্রভৃতি নিবেদন করে ভগবান শিবের পূজা করার বিধান রয়েছে। আর এই অল্প আরধনাতেই শিব ঠাকুরকে খুশি করতে পারেন আপনি।

হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে শিবের পূজার নিজস্ব বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। বিভিন্নভাবে শিবের পূজা করা হয়। শিবলিঙ্গে জলাভিষেক, দুধ অর্পণ, বেলপত্র ইত্যাদি নিবেদন করে ভগবান শিবের পূজা করা হয়। সোমবার শিব পূজার জন্য নির্ধারিত দিন। সংকল্প, সংযম ও নিয়ম অনুসারে শিবের উপাসনা করলে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যায়।

বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের ধ্বংসকারী ভগবান ভোলেনাথের আরাধনা এবং কাঙ্খিত ফল পাওয়ার জন্য সময়ের নিজস্ব বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। নির্দিষ্ট ফল পেতে নির্দিষ্ট সময়ে আরাধনা করার নিয়ম রয়েছে।

১) কাঙ্ক্ষিত ধন লাভের জন্যে:-
রাতে শিবলিঙ্গের কাছে ঘির প্রদীপ জ্বালালে ধন-সম্পদ লাভ হয়। নিয়ম অনুসারে, একটানা ৪১ দিন রাতের বেলা একনিষ্ঠ চিত্তে শিবের প্রার্থনা করে ঘি-এর প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখলে ঘর ধন-সম্পদ ও অন্নে পরিপূর্ণ হয়।

২) ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে:-
ভগবান ভোলেনাথ অত্যন্ত দয়ালু, আপনি যদি আন্তরিক চিত্তে শিবের পূজা করেন এবং শিবলিঙ্গে বেলপাত্র, গাঁজা, দাতুরা, দুধ, জল সহ অর্পণ করেন, তবে আপনি ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

৩) শুভ ফল প্রাপ্তির জন্য:-

ভগবান শিবের কাছ থেকে কাঙ্খিত ফল পেতে মাঝরাতে ভগবান ভোলেনাথের শিবলিঙ্গের কাছে ঘীয়ের প্রদীপ জ্বালান, বেল পাতা নিবেদন করলে শুভ ফল পাওয়া যায়।

৪) পিত্র দোষের প্রভাবে কতবার জন্যে:-
পিত্র দোষ পেলে উন্নতিতে বাধাগ্রস্ত হয়ে থাকেন। এই বাধা দূর করতে সোমবার চাল ও কালো তিল মিশিয়ে দান করলে পিতৃ দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং উন্নতির পথ খুলে যায়।।

এখানে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র অনুমান এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। এখানে উল্লেখ করা জরুরী যে ভারত বার্তা যে কোনো ধরনের বিশ্বাস, তথ্যকে সমর্থন করে না। কোন তথ্য বা অনুমান প্রয়োগ করার আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।

Related Articles

Back to top button