টেলিভিশনের থেকে এখন বেশি জনপ্রিয় বিনোদনের জায়গা হল সোশ্যাল মিডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল ভিডিও এখন মানুষের কাছে বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম। আমাদের জীবন সামাজিক মিডিয়া ছাড়া স্থবির হয়ে পড়েছে। আমরা ব্যস্ত দিনের মাঝে একটি মুহুর্ত বিনোদনের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্ভর করি। টেলিভিশনের থেকে এখন বেশি জনপ্রিয় বিনোদনের জায়গা হল সোশ্যাল মিডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল ভিডিও এখন মানুষের কাছে বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম। আমাদের জীবন সামাজিক মিডিয়া ছাড়া স্থবির হয়ে পড়েছে। আমরা ব্যস্ত দিনের মাঝে একটি মুহুর্ত বিনোদনের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্ভর করি। বিভিন্ন ছোট বড় সংবাদ একটিমাত্র ক্লিকে আমাদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। এই সমস্ত কিছু হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে। এমন কিছু ঘটনা রয়েছে যে সোশ্যাল মিডিয়া না থাকলে আমরা সেই ঘটনার সাক্ষী হতে পারতাম না আর নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করতে পারতাম না এরকম ঘটনা সত্যিই ঘটে।
শারিরীক ২ ফুট উচ্চতা একজন ২৭ বছর বয়সের মহিলার। সে কারণেই তিনি বিশ্বের ক্ষুদ্রতম মহিলা হওয়ার জন্য গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড জিতেছেন। মহারাষ্ট্রের এক যুবতী জ্যোতি কিশানজি এই সেলিব্রিটি আখ্যা টি পেয়েছেন। মানুষকে শারীরিক ত্রুটির জন্য বিভিন্ন অবমাননাকর মন্তব্য এবং অপমান সহ্য করতে হয়, তবে জ্যোতি ব্যতিক্রম বলে মনে হয়। শুধু ব্যঙ্গ নয়, খ্যাতির তালিকায় তাঁর নাম যুক্ত হয়েছে । অনেক বঞ্চনা সহ্য করার পরেও, আজ তিনি গ্রিন বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নিজের নাম তৈরি করতে পেরেছেন। এর চেয়ে বড় সাফল্য আর কিছু হতে পারে না।
২৭ বছর বয়সে তাঁকে জীবনের বিভিন্ন বিষয় দেখতে হয়েছিল। জীবনের ত্রুটিগুলি, ত্রুটিগুলি সহ্য করতে হয়। তবে অল্প বয়সেই তিনি গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে সাফল্য অর্জন করেছিলেন। বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাকে। তার জন্য আলাদা করে পোশাক বানানো এই সব সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। বাবা-মা তার এই অসুখটির ব্যাপারে পাঁচ বছর বয়সে জানতে পেরেছিল। চিকিৎসার মাধ্যমে তার কোনো রকম উন্নতি ঘটে নি। তিনি ডোয়ারফিজম নামক অসুখটি তে ভুগছেন ছোট থেকেই।জন্মের পর থেকে উচ্চতা মাত্র ২ ফুট বেড়েছে এবং ওজন বেড়েছে মাত্র ৪ কেজি। সমাজ তাকে মেনে না নিলেও শেষ পর্যন্ত খ্যাতি অর্জন করেন তিনি