যখন পছন্দের অভিনেত্রী কাঁদেন, তখন কি মন ভালো থাকে? নায়কের জন্য হোক বা পরিস্থিতির চাপে পরে হোক, যদি স্বপ্নের নায়িকা কেঁদে ভাসান তবে মন একদম ভালো লাগে না, তখন মনে হয় ভিলেনকে গিয়ে ইচ্ছে মত মারি। কিন্তু শনিবারের গল্পে কেই বা ভিলেন আর কেই বা নায়িকা? আপনি নিশ্চয় এনসিবি-র টিম কে ভিলেন বানাবেন না। অবশ্য কালকের প্লটে বলিউডের মাস্তানি আর মাস্তানি ছিলেন না। হাজার হাজার চোখ কাল দীপিকার দিকেই ছিল। ম্যাডাম কোন ড্রেসে এনসিবি-র দপ্তরে এলেন বা কোন মুডে এনসিবি-র দপ্তর থেকে বেড়িয়ে গেলেন বা ভিতরে কি কি হল সব নিয়ে মানুষের উৎসাহের শেষ ছিল না।
উৎসাহের অবসান এখনও হয়নি। সূত্রের খবর, কাল নায়িকা/ভিলেন যাই বলুন না কেন ভীষণ কেঁদেছেন। এমনিতেই রণবীর সিং বলেছিলেন আমার স্ত্রী-র প্যানিক অ্যাটাক হয়। তবে কি তার জন্যেই দীপিকা কাল চোখের জল ফেললেন? সর্বভারতী সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, দীপিকা যখন কাঁদতে শুরু করেন, তখন তাঁকে এনসিবি-র আধিকারিকরা সাফ জানিয়েদেন, এখানে কান্নাকাটি করে এখানে ‘চিড়ে ভিজবে না’।
আপনার কি একটুও দুঃখ হচ্ছে না যার জন্য আপনি সিনেমা হলের লম্বা লাইনে দাড়িয়ে বা তড়িঘড়ি অনলাইনে টিকিট কেটে সিনেমা দেখতে যান আজ তিনি কাঁদছেন। আজ তাঁকে এনসিবি ধমকাচ্ছে প্রমাণ সহ। প্রসঙ্গত, মাদক সংক্রান্ত হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট-এর কথা জেরার মুখে মেনে নিয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন। যে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের অ্যাডমিন দীপিকাই ছিলেন বলে জানিয়েছেন তাঁর ম্যানেজার কারিশমা প্রকাশ। পাশাপাশি এও জানিয়েছেন তিনি নিজে কখনো মাদক নেননি।