ভারতঃ সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে দিল্লি, গুজরাট, পঞ্জাবে এনডিপিএস অ্যাক্টে ধরা পড়া বেশির ভাগ ড্রাগচক্রীর মুখেই রয়েছে পাকিস্তানের নাম। জেরা করার সময় ৮৭২ জন মাদক পাচারকারীর মধ্যে ৮৪ শতাংশই স্বীকার করেছেন তারা ড্রাগ আনত পাকিস্তান হয়ে। কিছু দিন আগেই এসবের পিছনে প্রতিবেশী রাষ্ট্র পাকিস্তান ও চিনের চক্রান্ত আছে বলে দাবি করেন অভিনেতা সাংসদ রবি কিষণ।
দেশের যুবকদের ভবিষ্যৎ শেষ করতে ড্রাগের নেশায় ডুবিয়ে দিয়ে ভয়ঙ্কর চক্রান্ত করছে পাকিস্তান ও চিন৷ পাশাপাশি তিনি এও জানিয়েছেন চিন ও পাকিস্তান থেকে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণে ড্রাগ স্মাগলিংও করা হয়। এমনকি সংসদে দাঁড়িয়ে তিনি নার্কোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর কাজের প্রশংসাও করেন এবং বলেন ড্রাগসের বিরুদ্ধে কেন্দ্র যেন কড়া পদক্ষেপ নেয় এনসিবি৷
পাকিস্তান ছাড়াও এই তালিকায় রয়েছে আরো দুই দেশ নেপাল ও আফগানিস্তান। এমনকি এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও। সেখান থেকে আসে ২.৫২ শতাংশ মাদক। প্রসঙ্গত, সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু রহস্য সমাধানের গল্পটা অনেকটা কেঁচো খুঁড়তে কেউটের মতন। সুশান্তের মৃত্যুর পরই একে একে সামনে এসেছে চকচকে বলিউডের নানা কালো অধ্যায়।
যেখানে আছে বলিউডে নেপোটিজম, স্টার কিডদের সুবিধা পাওয়া এবং অন্যদিকে ড্রাগস ব্যবহার। যা ইতিমধ্যেই ভারতের রাজনীতিকেও নাড়িয়ে দিয়েছে। এই ঘটনায় জড়িয়েছে একাধিক বলি সেলেবদের নাম। তার পরেই ভারতে মাদক নিয়ে তোলপাড় কান্ড চলছে। তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে ৭৯.৩৬ শতাংশ পাচার হওয়া ড্রাগই ওঠে তরুণ তরুণীর মাধ্যমেই।