আজকালকার দিনে কমবেশি সকলেই স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট পরিষেবার সাথে বহুল পরিচিত। প্রযুক্তির দুনিয়াতে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে মোবাইল ফোন থাকা খুবই জরুরি। আর যাদের স্মার্টফোন আছে তাদের কাছে সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট নেই, এমন সংখ্যা হয়তো খুবই কম। তবে এই সোশ্যাল মিডিয়া অতিরিক্ত ব্যবহারের কুফল পাচ্ছে বর্তমান প্রজন্ম। পোস্ট ভাইরাল করার জন্য কিছু অসাধু মানুষ এই সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে দেয় বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর খবর যা যাচাই না করেই সাধারণ মানুষ সেই নিয়ে হইচই শুরু করে দেয়।
নতুন বছর শুরুর আগে চীনে করোনার অবাধ সংক্রমণ যে গোটা বিশ্বকে চিন্তিত করেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই নিয়ে কেন্দ্র সরকার যথেষ্ট সচেতন এবং এখন থেকেই বিভিন্ন কোভিড বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। প্রত্যেকের কাছে একটাই প্রশ্ন যে এবার কি তাহলে চতুর্থ ঢেউয়ের মোকাবিলা করতে চলেছে ভারত? আর এই প্রশ্নের মাঝেই কয়েকদিন যাবত সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি খবর ব্যাপক ভাইরাল হচ্ছে যে ভারত সরকার সাত দিনের জন্য ভারত বন্ধ অর্থাৎ কমপ্লিট লকডাউন করে চতুর্থ ঢেউ মোকাবিলা করবে। এমনকি ইউটিউব এর একটি চ্যানেলে সেই খবরের একটি স্ক্রিনশট প্রকাশ করা হয়েছে এবং দাবি করা হয়েছে যে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী খোদ মিটিংয়ে একথা বলেছেন।
তবে ইউটিউবের ওই নিউজ চ্যানেলের খবর কি সত্যি? এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে পিআইবি ফ্যাক্ট চেক। তারা জানিয়েছে যে দেশজুড়ে সাত দিনের লকডাউনের খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা। ওই ইউটিউব চ্যানেলে নকল স্ক্রিনশট দেখিয়ে পাবলিসিটি পাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এই দাবিগুলি জাল। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে এমন কোনও ঘোষণা করা হয়নি।
‘CE News’ नामक एक #YouTube चैनल के वीडियो में यह दावा किया जा रहा है कि आज रात 12 बजे से 7 दिन तक भारत बंद रखने का फैसला लिया गया है#PIBFactCheck
▶️ इस वीडियो में किया गया दावा फ़र्ज़ी है
▶️ भारत सरकार ने ऐसा कोई फैसला नहीं लिया है pic.twitter.com/eX3QXdkOxn
— PIB Fact Check (@PIBFactCheck) December 24, 2022