Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

চিনের শাসক দলের সঙ্গে কি রয়েছে ভারত যোগ? দেশের চিন্তা বাড়াচ্ছে চিনা কমিউনিস্টরা

নয়াদিল্লি: সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতে পরিচালিত বা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ আছে এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়না সদস্যদের উপস্থিতি রয়েছে। সাংহাইয়ের ভারতীয় কনস্যুলেটের কমপক্ষে…

Avatar

নয়াদিল্লি: সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতে পরিচালিত বা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ আছে এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়না সদস্যদের উপস্থিতি রয়েছে। সাংহাইয়ের ভারতীয় কনস্যুলেটের কমপক্ষে একজন প্রাক্তন কর্মচারী সিপিসির সদস্য হিসাবে চিহ্নিতও হয়েছিল।

এমন তথ্যও প্রকাশিত হয়েছে যে, কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার কমপক্ষে ৭টি শাখার সঙ্গে ভারতের যোগ রয়েছে। কমপক্ষে চিনের শাসকদলের একজন সদস্যকে চিনা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন নিয়োগ সংস্থার পরিষেবা ব্যবহার করে সাংহাইয়ে ভারতীয় কনস্যুলেট নিয়োগ করেছিল। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল এক চিনা প্রযুক্তি সংস্থা বিশিষ্ট ভারতীয়দের সব তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে। এমনকী হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাটও। বিভিন্ন দেশের সাংবাদিকদের দ্বারা ইন্টারন্যাশনাল কনসরটিয়াম অফ জার্নালিস্টদের মাধ্যমে একটি তদন্ত চলে। সেখান থেকেই এই তথ্য পাওয়া গিয়েছে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

যে তথ্য মিলেছে, তাতে জানা গিয়েছে, কমপক্ষে ৭৯ হাজার সিপিসি শাখা রয়েছে। প্রায় ১১ লক্ষ  সিপিসি সদস্য সংখ্যা রয়েছে। ব্যাঙ্কিং, প্রতিরক্ষা, ফার্মাসিউটিকয়াল, ফিনান্সিয়াল সেক্টরে এই সিপিসি সদস্যরা কর্মরত বলে জানা গিয়েছে। এএনজেড, এইচএসবিসি, ফাইজার, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফোক্সভাগেন, বোয়িংয়ের মতো সংস্থাগুলিতে তাঁরা কর্মরত। যদিও সিপিসিতে যোগদান মুখের কথা নয়। জনস্বার্থের জন্য কাজ করতে বা ব্যক্তিগত স্বার্থ অর্জনের জন্য সিপিসিতে যোগদান করে।

সেপ্টেম্বরে নয়াদিল্লিতে চিনা দূতাবাসের প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে যে, ‘ব্যাকডোর’ ইনস্টল করে চিন সরকার বা অন্য দেশগুলির তথ্য হাতাচ্ছে। যদিও সম্প্রতি হুয়াইয়ে এবং টিকটক দাবি করেছে যে তাঁরা তাঁদের তথ্য চিনা সরকারের সঙ্গে ভাগ করে নেয় না। ২০১৭ সালে চিনা সরকারের একটি আইন জানায় যে সংস্থাগুলিকে প্রয়োজনমতো এবং সরকারের সঙ্গে তথ্য ভাগ করে নিতে হবে। এমনকী এই আইন চিনা বাসিন্দাদের জন্যও উদ্বেগজনক। শি জিনপিংয়ের নেতৃত্বাধীন সিপিসি দেশের মধ্যেই চিন্তা বাড়িয়ে তুলেছে।

About Author