খুব সম্প্রতি আয়কর বিভাগ নিজেদের অফিসিয়াল রিলিজে একটি বড় ঘোষণা করেছে। তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই রুলিং বোর্ড কার্যকর হয়েছে দিল্লি ও মুম্বাইতে। উল্লেখ্য, এর আগে ২০২১ সালে সিবিডিটি (সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস্) -র তরফ থেকে ৩-টি বোর্ড গঠন করা হয়েছিল অগ্রিম রায় পাওয়ার জন্য। এবার স্বচ্ছতা বাড়াতে আরো জোরালো পদক্ষেপ আয়কর বিভাগের। ই-অ্যাডভান্স রুলিংয়ের স্কিম অনুযায়ী, ন্যূনতম হস্তক্ষেপে অগ্রিম রুলিংয়ের সমস্ত প্রক্রিয়াটিতে আসবে আরো বেশি স্বচ্ছতা ও দক্ষতা। থাকবে জবাবদিহিতার সুযোগও। আর এই সিবিডিটি রিলিজ অনুযায়ী, গঠিত হওয়া ৩-টি বোর্ডের শুনানি ই-মেল ও কনফারেন্সের উপর ভিত্তি করেই শুরু করা হয়েছে।
নিয়ম অনুযায়ী, একজন বিনিয়োগকারী ভারতে বিনিয়োগ করার পূর্বেই আয়কর প্রসঙ্গে নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হতে পারেন। পাশাপাশি সেই বিনিয়োগকারী আবাসিক ইউনিট লেনদেনের কর যোগ্যতার উপর রায় পেতে পারেন। এছাড়াও এড়াতে পারেন দীর্ঘ মামলাও। উল্লেখ্য, এই বিষয়টি আবাসিক করদাতার জন্যও উপলব্ধ। এর মাধ্যমে কোন করদাতার এক বা তার অধিক লেনদেনের ফলস্বরূপ উদ্ভূত কর দায়বদ্ধতার বিষয়ে অগ্রিম রুল চাওয়া হয়। তার পরিমাণ ১০০ কোটি বা তারও বেশি।
আর এই আয়কর বিভাগের জরুরি পদক্ষেপ অনুযায়ী, কোন বিনিয়োগকারী পাবলিক সেক্টরের অধীনে যেকোনো আয়কর দপ্তর বা আপীল ট্রাইব্যুনালের সম্মুখে বিচারাধীন তথ্য ও আইনের প্রশ্নে অগ্রিম রায় পাওয়ার সুবিধাো পেয়ে যেতে পারেন। তবে আয়কর দপ্তরের অফিসিয়াল রিলিজের পর থেকেই গোটা মিডিয়ামহলে রীতিমতো শোরগোল পড়েছে। অবশ্য সেকথা আর আলাদাভাবে উল্লেখ করার প্রয়োজন নেই। মিডিয়ার পাতায় চোখ রাখলেই সেই সংক্রান্ত একাধিক খবর নজরে আসবে।













A$AP Rocky Appears to Confirm Marriage to Rihanna, Calls Himself a ‘Loving Husband’