এবার দেশে মহাকাশ গবেষণার জন্য বেসরকারি সংস্থার জ্যোতির্বিজ্ঞান জন্য দ্বার উন্মুক্ত করল কেন্দ্রীয় সরকার। এরফলে এরপর থেকে দেশে মহাকাশ গবেষণার পথ আরও উন্নত হবে, এমনই মনে করছেন ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান কে সন্তোষ শিবন। শুধুমাত্র জ্যোতির্বিজ্ঞানেই নয়, বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ভারতীয় শিল্প। ইসরো প্রধান আরও জানান, বেসরকারি সংস্থাগুলি এবার রকেট, স্যাটেলাইট প্রস্তুত করতে পারবে। আর এরফলেই দেশে মহাকাশ গবেষণা আরও উন্নততর হবে।
এবার থেকে মহাকাশ গবেষণায় সামিল হতে পারবে বেসরকারি সংস্থা। গোটা বিশ্বে কয়েকটি মাত্র দেশ তাঁদের দেশে বেসরকারি সংস্থাকে মহাকাশ গবেষণায় ছাড়পত্র দেয়। এবার সেই দেশের তালিকায় ভারতের নামও উঠে এল। গত বুধবার প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশে বেসরকারি সংস্থার মহাকাশ গবেষণা করার ব্যাপারে অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার তরফে। আর সেগুলিকে নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়িত্ব নেয় স্বশাসিত নোডাল এজেন্সি।
এরফলে আশাবাদী ইসরো প্রধান কে শিবন মনে করছেন, দেশের নতুন প্রজন্ম এতে বেশি উৎসাহ পাবে। বেসরকারি সংস্থাগুলিও ইসরো-এর নানা কাজে অংশগ্রহণ করতে পারবে। বহু বছর ধরেই ইসরো-এর বিভিন্ন কাজে সরঞ্জাম প্রদান করে বেসরকারি সংস্থা। এবার থেকে মহাকাশ গবেষণাতেও দ্বার উন্মুক্ত হল বেসরকারি সংস্থার।