Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

রেশন কার্ড দেখালেই শাড়ি কিনতে গেলে ছাড় পাবেন, রাজ্য সরকারের নতুন উদ্যোগ

তাঁত শিল্পীদের জন্য সুখবর। তাঁত শিল্পীদের সুবিধার জন্য সরকার নতুন ব্যবস্থা নিয়েছে। তাঁত শিল্পের বিকাশের জন্য সরকার ভরতুকি দিচ্ছে। শিল্পীদের উৎপাদন খরচে ভরতুকি দেবে সরকার। যার ফলে তাঁতের শাড়ির দাম…

Avatar

তাঁত শিল্পীদের জন্য সুখবর। তাঁত শিল্পীদের সুবিধার জন্য সরকার নতুন ব্যবস্থা নিয়েছে। তাঁত শিল্পের বিকাশের জন্য সরকার ভরতুকি দিচ্ছে। শিল্পীদের উৎপাদন খরচে ভরতুকি দেবে সরকার। যার ফলে তাঁতের শাড়ির দাম কমবে। দাম কমার জন্য সাধারণ মানুষ ও শাড়ি কিনতে পারবেন। এই শাড়িগুলি পাওয়া যাবে রাজ্য সরকারের অধীনস্থ তন্তুজের শোরুম থেকে। তবে এই শাড়ি কেনার জন্য একটা শর্ত রয়েছে। শাড়ি কিনতে গেলে রেশন কার্ড দেখাতে হবে। রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বলেছেন যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্ধ্যোপাধ্যায় তাঁত শিল্প ও তাঁতিদের আর্থ- সামাজিক উন্নয়নের জন্য বিভিম্ম প্রকল্প নিয়েছেন। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল তাঁত শিল্পীদের ভরতুকি প্রদান। তিনি আরও জানিয়েছেন যে দাম কমলে সাধারণ মানুষ কিনতে পারবে। আবার বড় ব্যবসায়ীরাও অনেক শাড়ি কিনে নিয়ে অন্য জায়গাতে বিক্রি করতে পারবেন। পাশাপাশি তন্তুজ সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে। পুজো এবং নববর্ষের সময় তাঁতিদের কাছ থেকে সরাসরি তাঁতসামগ্রী কেনে তন্তুজ। এবার শোরুমেও এই ভরতুকির। শাড়ি বিক্রি হবে।

শ্রীরামপুরে তন্তুজের একটি শোরুম উদ্বোধন করে স্বপনবাবু জানান যে সেখানে ভরতুকিযুক্ত শাড়ির সাথে অন্যান্য শাড়ি ও পাওয়া যাবে। ৫০০ -১০০০ টাকার শাড়ি যেমন পাওয়া যাবে। আবার বেশি দামের শাড়িও পাওয়া যাবে। ভরতুকিযুক্ত শাড়ির সরবচ্চ দাম থাকবে ৪০০০ টাকার মধ্যে। তবে তিনি বিশেষ ভাবে উল্লেখ করে বলেছেন যে এই শাড়ি কন্তে হলে ক্রেতাদের রেশন কার্ড আনতেই হবে। রেশন কার্ডের মাধ্যমে বোঝা যাবে ক্রেতাদের আর্থিক পরিস্থিতি।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

আরও পড়ুন : আগামী ২৪ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা, জানাল আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর

মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ” ম্যারেজ শাড়ি ” নামক এক প্রকার শাড়ি বিক্রি করা হবে। তাঁতিদের দিয়ে বেনারসির আদলে বিয়ের শাড়ি তৈরি করা হবে, সেটার নাম দেওয়া হয়েছে ম্যারেজ শাড়ি। বাঙালীদের মধ্যে এই শাড়ি নিয়ে বেশ আগ্রহ তৈরি হয়েছে। স্বপনবাবু বলেন যে, সেখানে ব্যাঙ্ক রয়েছে। তাঁতবস্ত্র উৎপাদনের সমস্ত দোকান রয়েছে। আবার তাঁতিরাও শাড়ি বিক্রি করতে পারবে। ফলে তাঁত শিল্পের বিকাশ ঘটবে। আর বাঙালী নারীদের তাঁতের শাড়ির প্রতি যে আকর্ষণ আর সাধ রয়েছে, সেই সাধ ও পূরণ হবে।

About Author