ঠান্ডা মাথায় একেবারে পরিকল্পনামাফিক এগিয়েছিল, এই চার অপরাধে প্রিয়াঙ্কাকে ধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারার পরে বিষয়টি যখন সবার সামনে আসে তখন গোটা রাজ্য প্রতিবাদে প্রতিরোধে রাস্তায় নেমেছিল।
কিন্তু প্রিয়াঙ্কা এই প্রথমবার নয় এর আগেও কর্নাটকে তেলেঙ্গানা এলাকায় একাধিকবার যৌনকর্মী সহ বিভিন্ন মহিলাদের শ্লীলতাহানি যৌন হেনস্থা এবং ধর্ষণের মতো ঘটনা এই অপরাধীরা ঘটিয়েছে। মহম্মদ আরিফ, জল্লু শিবা, জল্লু নবীন কুমার, চিন্তাকুন্তা চেনেকাশ্বাভুলু এই অপরাধীরা সেদিন রাত্রিবেলা চারজনে একসঙ্গে বসে মদ খাচ্ছিল। তারপরে তারা শুরু করে দেয় সেই তরুণীকে ধর্ষণ করার পরিকল্পনা।
আরও পড়ুন : অশান্তি এড়াতে বিক্ষোভ প্রদর্শনের আগেই বেঙ্গালুরুতে জারি ১৪৪ ধারা
স্কুটার ছেড়ে তরুণী চলে যাবার পরেই তারা স্কুটারের টায়ার পাংচার করে দেয়, সাড়ে নটা নাগাদ সামসাবাদ থেকে ফিরে আসেন তরুণী এবং যখন দেখেন তার চাকায় হাওয়া নেই, সাহায্য করতে তরুণীর কাছে এগিয়ে আসেন তারা, আর সেই বিশ্বাসের জায়গা থেকেই ঘটে যায় এমন দুর্ঘটনা। তারপরের জঘন্য নিকৃষ্টতম ঘটনা আমাদের সকলেরই জানা। গোটা দেশ সোচ্চার হয়েছিল তার এইভাবে মৃত্যুর বিরুদ্ধে।
এই অপরাধীরা প্রত্যেকটা ধাপে-ধাপে ঘটনা ঘটিয়েছে খুব মাথা ঠাণ্ডা করে এবং পরিকল্পনামাফিক। প্রিয়াঙ্কার প্রথম নয়, এর আগেও ৯ জনকে এইভাবে ধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ এসেছে তাদের মধ্যে থাকা দুজনের বিরুদ্ধে।