লাদাখ সীমান্তে চিনা ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর চিনের ওপর ক্ষোভে ফুঁসছে দেশ সহ গোটা বিশ্ব। এছাড়া বিশ্ব জুড়ে করোনার সংক্রমণের ফলে মারা গিয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। বিশেষ সূত্র বলছে, চিনের এমন আক্রমণাত্মক মনোভাব ও হিমালয়ে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টার কারনে বিশ্বের অনেক দেশ চিনের ওপর চটে রয়েছে। আর চিনের এমন খারাপ কাজে সাথ দিচ্ছেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রক মনে করছে, চিনকে এমন সঙ্গ দেওয়ার ফলে পাকিস্তানকে বিশ্ব একঘরে করে দিতে পারে।
পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রকের মতে, চিনের কুকর্মে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সঙ্গ দিলে ফল ভোগ করতে হতে পারে। তাই এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানান হয়েছে। পাকিস্তান বিদেশমন্ত্রকের তরফে আরও বলা হয়েছে, ইমরান খান যেনো চিন সংক্রান্ত নীতির বদল আনে। পাকিস্তান যদি চিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা না কমায় তাহলে তার ফল খুব খারাপ হবে বলে মনে করছে বিদেশমন্ত্রক। তাই প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে চিনের সঙ্গ ছাড়ার কথা বলা হয়েছে।
পাকিস্তান বিদেশমন্ত্রকের অনুমান, পাকিস্তান চিনের সাথ না ছাড়লে গোটা বিশ্ব বেজিং সহ পাকিস্তানকে একঘরে করে দিতে পারে। ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের বিমানগুলিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলি ইউরোপে মাটি স্পর্শ করতে দিচ্ছে না। পাকিস্তান থেকে অনুরোধ করা হলেও বিশেষ পাত্তা দেয়নি ইউরোপীয় ইউনিয়ন এর দেশগুলি। তাই এখনি চিনের সঙ্গ না ছাড়লে পাকিস্তানকে ফল ভুগতে হতে পারে বলে মনে করছে বিদেশমন্ত্রক।