নয়া কৃষি আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে পাঞ্জাবে গিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। আর সেখানে প্রতিবাদীদের সঙ্গে ট্রাক্টরে চেপে প্রতিবাদ প্রদর্শন করেন রাহুল গান্ধী। আর এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী এদিন লিখেছেন, “ট্রাক্টরের নরম গদিতে বসে প্রতিবাদ হয় না। এটা প্রতিবাদের নামে পর্যটনের বিজ্ঞাপন। এভাবে দেশের কৃষকদের বোকা বানানো যাবে না।
আমাদের দেশের কৃষকরা এখন শিক্ষিত এবং বুদ্ধিমান”। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন আগেই কংগ্রেসের কর্মীরা ইন্ডিয়া গেটের সামনে একটি ট্রাক্টরে আগুন লাগিয়ে দেন। কৃষি বিলর বিরোধিতার জন্য ওই দিন সকালে কংগ্রেস কর্মীদের একটি দল ট্রাক্টরে চেপে ইন্ডিয়া গেটের সামনে আসে। এছাড়াও হাথরস কাণ্ডে একাধিক ভূমিকা নিয়েছে রাহুল গান্ধী। এই ঘটনায় প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন একাধিক বিরোধি দলের নেতা। যোগী আদিত্যনাথ সরকার হাথরসের ঘটনায় সিবিআই দিয়ে তদন্তের জন্য প্রস্তাব দিয়েছে৷
The 'protest' launched by Congress is a political protest by those whose vested interests are hurt by the #FarmBills.
Cushioned sofas on tractors is not a protest.
It is ‘Protest Tourism’ to misguide our farmers who are educated & intelligent to see through this facade. pic.twitter.com/MiYz7IndYf
— Hardeep Singh Puri (मोदी का परिवार) (@HardeepSPuri) October 5, 2020
ইতিমধ্যেই হাথরস ধর্ষণ কান্ড নিয়ে তোলপাড় হয়েছে সারা ভারত। বৃহস্পতিবার নির্যাতিতা তরুণীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে কার্যত গ্রেফতার হযতে হয়েছিলো রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে। ের পরে হাথরসের পথে রওনা দেন তৃণমূলের সাংসদের দলের প্রতিনিধিরা।
প্রসঙ্গত, গত ১৪ সেপ্টেম্বর উত্তর প্রদেশের হাতরসে ওই যুবতীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়। ঘটনার সপ্তাহ দুই পর মঙ্গলবার ভোরে দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে যুবতীর মৃত্যু হয়৷ এর পরেই সারা ভারত জুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়৷ নির্যাতিতার মৃত্যুর পরিবারের আপত্তি অগ্রাহ্য করেই এ দিন ভোরে ওই যুবতীর দেহ সৎকার করে দেয় উত্তরপ্রদেশ পুলিশ৷ অন্য দিকে হাথরসের দলিত তরুণীকে মধ্যরাতে দাহ করার ঘটনায় কাঠগড়ায় উঠেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ এর নাম।