রবিবার থেকেই ঝড় বৃষ্টির পরিমাণ (Weather Update) কমেছে দক্ষিণবঙ্গে। কিছু কিছু জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা বৃষ্টিপাত হলেও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস আর তেমন দেওয়া হয়নি আবহাওয়া দফতরের তরফে। আজ বুধবারও দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় রয়েছে ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, কলকাতা সহ উত্তর চব্বিশ পরগনা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, নদিয়ায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে অন্যদিকে ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদ জেলায় শুষ্ক আবহাওয়ার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
বুধবার আকাশ আংশিক ভাবে থাকবে মেঘলা। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। সর্বোচ্চ আপেক্ষিক আর্দ্রতা এদিন থাকতে পারে ৮৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় দক্ষিণবঙ্গের কোনো জেলাতেই ভারী বৃষ্টি হয়নি। তবে এদিন উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, কলকাতা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি ও নদিয়ায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে আবহাওয়া দফতরের।
এদিকে এ বছর সময়ের আগেই প্রবেশ করছে বর্ষা। ১৯ মে রবিবার, আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে নির্ধারিত সময়ের আগেই বর্ষা প্রবেশ করবে বলে অনুমান হাওয়া অফিসের। সাধারণত আবহাওয়া দফতর ২৫ বছরের গড় করে একটি দিন ঠিক করে মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করার। এই হিসেব মতো আন্দামানে নিকোবরে মৌসুমী বায়ু প্রবেশের দিন নির্ধারিত হয়েছে ২২ মে। ভারতের মূল ভূখন্ড অর্থাৎ কেরলে মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করার দিন ১ জুন। আর সারা ভারতে মৌসুমী বায়ু পৌঁছানোর কথা রয়েছে ৮ জুলাইয়ের মধ্যেই।
তফে তার আগেই ফের এক ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে সম্প্রতি। অতি শক্তিশালী এই সাইক্লোনের নাম রাখা হয়েছে রেমাল। মে মাসের শেষেই আছড়ে পড়তে পারে এই ঘূর্ণিঝড়। হাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী, এর আগের আয়লা, আমফানের চেয়েও বেশি শক্তিশালী হতে পারে এই ঘূর্ণিঝড়। অর্থাৎ আরো বেশ ধ্বংসলীলা চালানোর সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে। হাওয়া অফিসের খবর, আগামী ২০ মে থেকে এই ঝড়ের গতিপথ ক্রমশ স্পষ্ট হতে শুরু করবেন ঠিক কোন জায়গায় কত গতিবেগে আঘাত হানবে এই ঘূর্ণিঝড় তাও জানা যাবে।














Melissa McCarthy Debuts Dramatic Transformation During Sixth ‘SNL’ Hosting Gig