আধুনিক ওজন মেশিন আসতেই সমস্যায় রেশন হোল্ডাররা! দিয়ে দিলেন ইস্তফা

রেশন নিয়ে এবার বড় খবর সামনে আসছে। রেশন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে রয়েছেন একাধিক অভিযোগ। ওঠে দুনীতির অভিযোগ। রেশন বণ্টনের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিয়ে আসার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকমের…

Avatar

রেশন নিয়ে এবার বড় খবর সামনে আসছে। রেশন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে রয়েছেন একাধিক অভিযোগ। ওঠে দুনীতির অভিযোগ। রেশন বণ্টনের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিয়ে আসার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকমের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে নেওয়া হয়েছে একাধিক উদ্যোগ। তেমনই এক উদ্যোগে কিছু মানুষ এবার সমস্যায় পড়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

রেশন দোকানে ই-ওজন মেশিন

রেশন দেওয়ার দোকানে ই-ওজন মেশিন আসার পর বিক্রেতাদের অনেকেই প্যাঁচে পড়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ১৫ জন রেশন ডিলার ইস্তফা দিয়েছেন বলে সংবাদ মাধ্যমে উঠে এসেছে। মাত্র পাঁচ মাসের ব্যবধানে এই রেশন হোল্ডারদের মধ্যে এই চাঞ্চল্য দেখা গিয়েছে ওলে খবর। রেশন হোল্ডাররা ব্যক্তিগত কারণ দেখলেও বাস্তবে ই-লুপ মেশিনের সঙ্গে ই-ওজন মেশিনের যোগসূত্রের কারণে এমনটা হচ্ছে।

রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড সংযুক্তিকরণ

রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড সংযুক্তিকরণের পর ইতিমধ্যেই ভুয়ো রেশন কার্ড কমে গিয়েছে। এর পরে ই-লুপ মেশিন এবং তারপর ই-উইয়িং মেশিন যুক্ত করা হয়। ই-ওজন মেশিন সংযোগের কারণে ই-লুপ মেশিন ওজন সম্পন্ন হলেই রেশন বিতরণ প্রক্রিয়া শুরু করার কাজ শুরু হয়। এই মেশিনগুলি ইনস্টল করা হয়েছিল রেশন বন্টনের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিয়ে আসার লক্ষ্য নিয়েই।

ration quota holders resigning after rrival of e-weighing machine

মার্চের শেষের দিকে কাজ শুরু

মার্চের শেষের দিকে কাজ শুরু করা হয়েছে। মার্চ থেকে শহরাঞ্চলের ২৩ জন এবং গ্রামাঞ্চলের ৫ জন রেশন হোল্ডার নিজেদের কাজ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বলে খবর। এর পেছনে কমিশন হ্রাসের অভিযোগ উঠে এসেছে। এমনটা দাবি করা হয়েছে রেশন হোল্ডার সংগঠনের পক্ষ থেকে। রেশন হোল্ডাররা এক-দুই মাস পর কমিশন পান। তারা ক্রমাগত কমিশন বাড়িয়ে কুইন্টাল প্রতি ২০০ টাকা করার দাবি জানিয়ে আসছেন।