Old Note Sell: ১০ টাকার বিশেষ এই নোট থাকলে ঘরে বসে ২৫ হাজার টাকা আয় করবেন, পদ্ধতি অত্যন্ত সোজা
বিশেষ নোটটি ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯৪৩ সালে ছাপা হয়েছিল
বিশ্ববাজারে পুরনো নোট অনেক চড়া দামে বিক্রি হয়। আপনি ঘরে বসেই হয়ে যেতে পারেন লাখপতি বা কোটিপতি। আপনার অজান্তেই হয়তো আপনার কাছে টাকা বা কয়েন রয়েছে, যা আপনার জীবন বদলে দিতে পারে। এমনিতেও করোনার পর থেকে অনেকেই দারিদ্রতার সাথে জীবন কাটাচ্ছেন। তাদের জন্য এই পুরনো নোট বিক্রি করা এক সুবর্ণ সুযোগ। আপনার বাড়িতে যদি ব্রিটিশ আমলের পুরনো নোট থেকে থাকে, তাহলে কোনদিন তা ফেলে দেওয়ার চিন্তাও করবেন না। পুরনো ওই সমস্ত নোট একঝলকে আপনার জীবন পরিবর্তন করে দিতে পারে। কি করে পুরনো নোট বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা পেয়ে যেতে পারেন জানতে এই প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
বিশেষ নোট বিক্রি করে বিশেষ মূল্য
আপনাদের জানিয়ে রাখি সম্প্রতি একটি খবর সামনে এসেছে যে কিছু বাজারে পুরনো নোটের চাহিদা ব্যাপক। এই নোটের বদলে আপনাকে দেওয়া হতে পারে কয়েক লাখ টাকা। একটি ১০ টাকার নোট এখন শিরোনামে রয়েছে যা বিক্রি করে আপনি ২০-২৫ হাজার টাকা অবধি আয় করতে পারবেন। এই ১০ টাকার নোটের কিছু বিশেষত্ব রয়েছে। বিস্তারিত জানতে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
১০ টাকার বিশেষ নোটের বিশেষত্ব:
এই ১০ টাকার নোটে এই বৈশিষ্ট্যটি থাকা উচিত, যার একপাশে অশোক স্তম্ভ মুদ্রিত এবং অন্য পাশে একটি নৌকা রয়েছে। তথ্যের জন্য, আমরা আপনাকে বলি যে এই বিশেষ নোটটি ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯৪৩ সালে ছাপা হয়েছিল। এই নোটে তৎকালীন আরবিআই গভর্নর সিডি দেশমুখের স্বাক্ষর রয়েছে। তাই একই নোটের উভয় প্রান্তে, উল্টো দিকে ইংরেজি ভাষায় ১০ টাকা লেখা আছে। এই নোট থাকলে ঘরে বসে লাখপতি হতে পারবেন আপনি। এই নোট বিক্রি করলে ২০-২৫ হাজার টাকা অব্দি পেতে পাবেন। তবে নোট বিক্রি করতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা উচিত।
১) আরবিআই গভর্নরের স্বাক্ষর পরিষ্কার হওয়া উচিত।
২) নোটে কোনও দাগ বা ময়লা থাকা উচিত নয়।
৩) নোটে কালিতে কিছু লেখা উচিত নয়।
৪) নোটটি কোথাও ছেঁড়া বা কাটা উচিত নয়।
নোট বিক্রির প্রক্রিয়া:
১) ইবে, কয়েন বাজার বা কুইকরের মতো একটি ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করুন।
২) একটি বিক্রেতা অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
৩) নোটের একটি পরিষ্কার ছবি আপলোড করুন এবং বিস্তারিত লিখুন।
৪) নোটের মূল্য নির্ধারণ করুন এবং জমা দিন।