কি এমন হল যেখানে শ্রাবন্তীকে বাংলাদেশ হাই কমিশনের দ্বারস্থ হতে হয়? উল্লেখ্য, বিগত কয়েকদিন ধরেই শ্রাবন্তীর ফোনে কিছু অশ্লীল মেসেজ, ছবি ও ভিডিও আসতে শুরু করে। প্রথমদিকে অভিনেত্রী এই ব্যপারে বিশেষ সিরিয়াস ছিলেন না। প্রয়োজনে মেসেজ ও ভিডিও ডিলিট করে দিতেন ও নম্বর ব্লকও করতেন। কিন্তু তাতেও কোন সুরাহা হয় নি। এরপরেও অভিনেত্রীর নম্বরে বহু কু-মেসেজ আসতে শুরু করে যা তাঁর ব্যক্তিগত জীবনকে আঘাত করছিলো। এরপরে নম্বর গুলি ট্রেস করা শুরু করেন শ্রাবন্তী। জানা যায় সব নম্বরই বাংলাদেশের।
শ্রাবন্তীর অভিযোগ, বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি নম্বর থেকে অনেকদিন ধরেই অশ্লীল মেসেজ আসছিল তাঁর নম্বরে। শুধু তাই নিয়ে, হোয়াটসঅ্যাপ ছাড়াও ফোন নম্বরে ভারতকে গালমন্দ করে অনেক কথা বলা হচ্ছিল। এরপরেই স্বামী রোশনের সঙ্গে কথা বলেই বাংলাদেশ হাই কমিশনের কাছে অভিযোগ করেন টলিউডের অভিনেত্রী। এই ব্যপারে শ্রাবন্তীর প্রশ্ন, “যাঁরা এটা করছেন, তাঁদের বাড়িতেও তো মা-বোন রয়েছেন। কীভাবে একটা মেয়েকে অপমান করতে পারে এরা?”
শ্রাবন্তীর এদিন স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন, “অন্যায় দীর্ঘদিন ধরে সহ্য করাটাও তো অপরাধ!”