প্রধানমন্ত্রী আজ রাত ৯ টা নাগাদ একটা অন্যরকম টুইট করলেন। তিনি লিখেছেন, “এই রবিবার সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট ফেসবুক, টুইটার, ইনস্তাগ্রাম, এবং ইউটিউব থেকে সরে যাব।” এই পোস্ট দেখে গোটা দেশ জুড়ে মানুষের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। সাধারণ মানুষ ভাবছে মোদীর এরকম সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণ টা কি? নতুন কোন টুইস্ট নিয়ে আসছেন এরকমটা ভাবছে সাধারণ মানুষ। কারণ এর আগে ও মোদী অনেক নাটকীয়তা দেখিয়েছেন। সেটা নোটবন্দি বা জিএসটি-র সময় মানুষ বুঝতে পেরেছে। তবে এবার প্রধানমন্ত্রীর এরকম সিদ্ধান্ত নেবার কারণ নিয়ে মানুষের মধ্যে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়াতে মোদী খুব জনপ্রিয়। শুধু দেশে নয় সারা বিশ্বে তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। এমনকি এই জনপ্রিয়তার নিরিখে নরেন্দ্র মোদী বিশ্বের অন্য কোন সেলিব্রিটি ব্যক্তিত্বকে টেক্কা দিতে পারেন। তার ফেসবুকে ফলোয়ার সংখ্যা ৪ কোটির উপরে রয়েছে। মোদী গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় থেকেই ধীরে ধীরে সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে পাকাপক্ত হয়ে উঠেছিলেন। পরে তা আরও বেড়েছে। অবশ্য এইসব কিছুই দেখে পেশাদার দলের লোকেরা।
আরও পড়ুন : জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণেও আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র, মন্ত্রীর বক্তব্যে বাড়ছে জল্পনা
This Sunday, thinking of giving up my social media accounts on Facebook, Twitter, Instagram & YouTube. Will keep you all posted.
— Narendra Modi (@narendramodi) March 2, 2020
এই সোশ্যাল মিডিয়াতে তার এক একটা তথ্য মানুষ গ্রহণ করেছে। তার আচ্ছে দিনের শুরু এই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। তিনি আবার ভারতকে ডিজিটাল ইন্ডিয়াতে পরিণত করতে চেয়েছেন। সুতরাং অন্যান্য মানুষের মত সোশ্যাল মিডিয়া তাকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে তুলে দিয়েছে। তার এই সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়ার কথা মানুষকে চিন্তায় ফেলেছে।