বাবার জিনিসের উপর ছেলেদের বা মেয়েদের এক আলাদা আবদার এবং অধিকার বোধ থাকে। বাবার সম্পত্তি হলে তো কোনো কথাই নেই। কিছু হোক না হোক বাবার সম্পত্তি চাইই চাই। না না এতদূর যেতে দেব না আপনাকে, শুধু বলব যে বাবার ভালোবাসার জিনিসের উপর সন্তানদের একটু বেশি অধিকার বোধ এবং ভালোবাসা দুইই থাকে। ঐযে কথায় কথায় বলে “এটা কি তোর বাপের রাস্তা?”
রাজ বা ইউভানের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু নরম সরম। রাজ এমনিতেই ছেলে বলতে পাগল। ছেলেকে কাছে পেলে কি করবে তার হদিস পান না। এখন কাজের চাপ একটু কম হলেও রাজনৈতিক চাপ রয়েছে। মাঝে মধ্যেই ব্যারাকপুর চলে যাচ্ছেন। ইয়াস পরবর্তী অবস্থায় মানুষের সাহায্য করছেন, এছাড়াও মাঝে মধ্যে ত্রাণ এবং মাস্ক বিলি করছেন। একথায় বিধায়ক হওয়ার পর তিনি এখন জনসেবায় পুরোপুরি লেগে গিয়েছেন।
রাজনৈতিক ব্যস্ততা থাকলেও ছেলে এবং পরিবার ভোলেননি তিনি। পরিবারের প্রতিটা সদস্যের দিকে তার আলাদা নজর। বিশেষ করে ছেলেকে কাছে ফেলে নিজেও পুরোনো দিনে ফিরে যান। এইতো নিজের কেনা প্রথম বাইক নিয়ে ছেলের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। এখনও ঝকঝকে তকতকে সেই বাইক। ২০০৩ সালে নিজের উপার্জন দিয়ে বাইক কেনেন পরিচালক এবং বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী। সেই বাইকের উপর ছেলেকে বসিয়ে ফটো ক্লিক করেন তিনি।