খেলাক্রিকেট

Team India: অবশেষে বীরেন্দ্র শেবাগের বিকল্প পেল টিম ইন্ডিয়া, এককভাবে বিশ্বকাপ ট্রফি জিতবে ভারত!

২০২৩ আইপিএলে সর্বমোট ১৪ ম্যাচে ১৬৩.৬১ স্ট্রাইক রেটে ৬২৫ রান করেছেন, যার মধ্যে ৪২টি চার এবং ২৬টি ছক্কা এসেছে তার ব্যাট থেকে।

Advertisement

অবশেষে ভারতীয় দল খুঁজে পেলো বীরেন্দ্র শেবাগের বিকল্প। যার খেলা দেখে ইতিমধ্যে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আসন্ন ওডিআই বিশ্বকাপে রোহিত শর্মার যোগ্য ওপেনিং পার্টনার হবেন এই ক্রিকেটার। শুধু তাই নয়, খুব শীঘ্রই যে তিনি জাতীয় দল থেকে শুভমান গিলের জায়গা দখল করবেন সে বিষয়ে সন্দেহ নেই কারোর। আমরা আপনাদের জানিয়ে রাখি, বিগত তিন মাসের বেশি সময় ধরে তরুণ এই ক্রিকেটারের দিকে দৃষ্টি রেখেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের দল নির্বাচক কমিটি। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দলে শুধুমাত্র এই একটি পরিবর্তন ২০২৩ বিশ্বকাপে ভারতের জয় নিশ্চিত করতে পারে।

আমরা আপনাদের জানিয়ে রাখি, তরুণ এই বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান যখনই ব্যাটিং করতে নামেন, তখন বিরোধী দলের বোলারদের এক হাতে নেন তিনি। শুরুতেই ব্যাটিং করতে নেমে ঝড়ের গতিতে রান সংগ্রহ করা এই ব্যাটসম্যানের একটি বিশেষ কৌশল। বীরেন্দ্র শেবাগের মতো বল পিটিয়ে পুরনো করতে বেশ পারদর্শী তিনি। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ক্রিকেটার ভারতীয় দলে ওপেনার হিসেবে জায়গা পেলে মিডিল অডারের ব্যাটসম্যানদের ব্যাটিং করার পর সুগম করতে পারবেন।

আজ্ঞে হ্যাঁ, বিগত কয়েক মাস ধরে জাতীয় দলে শুভমান গিলের সামনে তীব্র প্রতিযোগিতা পেশ করছেন ভারতের তরুণ ক্রিকেটার। বিশ্বকাপের মত মেগা আসরে ওপেনিং ব্যাটসম্যান হিসেবে একজন বাঁ-হাতি ক্রিকেটার যে কতটা ধ্বংসাত্মক হয়ে উঠতে পারে তা হয়তো বলে দিতে হয় না। মনে করা হচ্ছে, আসন্ন ২০২৩ বিশ্বকাপে যশস্বী জয়সওয়াল ভারতের জন্য এক্স-ফ্যাক্টর প্রমাণিত হতে পারেন। যদি তিনি জাতীয় দলে সুযোগ পান, তবে রোহিত শর্মার সাথে উদ্বোধনী জুটিতে বিরোধী দলের সমস্ত চক্রান্ত ভেদ করতে পারেন তিনি।

যদি তরুণ এই ক্রিকেটারের পারফরমেন্সের কথা বলি, তবে সদ্য সমাপ্ত ভারতীয় প্রিমিয়ার লিগের মেগা আসরে বিধ্বংসী পারফরমেন্স করেছেন তিনি। যশস্বী জয়সওয়াল ২০২৩ আইপিএলে সর্বমোট ১৪ ম্যাচে ১৬৩.৬১ স্ট্রাইক রেটে ৬২৫ রান করেছেন, যার মধ্যে ৪২টি চার এবং ২৬টি ছক্কা এসেছে তার ব্যাট থেকে। এই সময় তিনি একটি শতক এবং পাঁচটি অর্ধশত রানের ইনিংস খেলেছেন। পারফরমেন্সের স্বর্ণ সিংহাসনে থাকা যশস্বী জয়সওয়ালকে এই জন্য এক্স-ফ্যাক্টর হিসেবে গণ্য করছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।

Related Articles

Back to top button