Trending NewsAppleNYT GamesCelebrity NewsWordle tipsBig 12 SoccerCelebrity BreakupsKeith UrbanUnited Nations Day

অক্ষয় কুমার তার ছবি মুক্তির আগেই চোখের জল ফেললেন সবার সামনে, এটাই ছিল বড় কারণ

Updated :  Sunday, August 7, 2022 9:23 AM

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা অক্ষয় কুমার প্রায় তিন দশক ধরে এই ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করে আসছেন। ১৯৯১ সালে সৌগন্ধ ছবির মাধ্যমে অভিষেক হওয়ার পর একের পর এক সিনেমার মাধ্যমে দর্শকদের মধ্যে নিজের একটা আলাদা জনপ্রিয়তা তৈরি করেছিলেন অক্ষয় কুমার। এখনো পর্যন্ত কিন্তু তার এই জনপ্রিয়তা অটুট রয়েছে। তার ক্যারিয়ারে একাধিক উত্থান-পতন থাকলেও ১৯৯৩ সালে মোহরা ছবির পরে অক্ষয়কে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এই ছবিতে অক্ষয় কুমারের বিপরীতে ছিলেন বলিউডের এককালের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রবীনা ট্যান্ডন। নাসিরুদ্দিন শাহ, সুনীল শেট্টি এবং রাজা মুরাদ এর মত কিংবদন্তিরা থাকলেও এই ছবিতে অক্ষয় কুমার এবং রবীনা টন্ডনের কেমিস্ট্রি ছিল একেবারে অসাধারণ।

তবে, সম্প্রতি বলিউডের খিলাড়ি কুমার সোশ্যাল মিডিয়াতে চর্চায় রয়েছেন তার ইমোশনাল হয়ে যাবার জন্য। আগামী রাখি বন্ধনের দিন মুক্তিপ্রাপ্ত হতে চলেছে তার নতুন একটি সিনেমা। কিন্তু সেই সিনেমা মুক্তি পাওয়ার আগেই তিনি সকলের সামনে অশ্রু ঝরালেন। কি এমন হলো, যাতে ছবি মুক্তির আগেই সকলের সামনে এভাবে কাদতেঁ হলো তাকে? চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকের আর্টিকেলে।

আপনাদের জানিয়ে রাখি এই মুহূর্তে অক্ষয় কুমার রাখি বন্ধনের দিন মুক্তিপ্রাপ্ত হতে চলা নিজের পরবর্তী ছবির জন্য প্রমোশনের কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। তবে সেই প্রমোশনের কাজ করার সময়ই কিছু একটা এমন ঘটে যায় যার জন্য হঠাৎ করে ইমোশনাল হয়ে পড়লেন এবং সকলের সামনেই তিনি কার্যত অশ্রুসজল হয়ে পড়েন। এই সমস্ত ছবি দেখে সকলেই মনে করছেন যে, তিনি হয়তো নিজের সিনেমা ফ্লপ হওয়ার চিন্তায় এভাবে কাঁদছেন। কিন্তু ব্যাপারটা এরকম নয়। চলুন আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে নেওয়া যাক আসল ঘটনাটা কি।

আসলে তিনি নিজের সিনেমার প্রমোশনের জন্য এই মুহূর্তে একটি রিয়েলিটি শোতে গিয়েছেন এবং সেখানে গিয়ে সকলের সঙ্গে তিনি বিচারকের আসনে বসেছেন। সেই অনুষ্ঠানেই একটি গান পরিবেশিত হয়েছে যার নাম, ফুলো কা তারো কা। এই গানটি শোনার পরই হঠাৎ করেই তিনি অশ্রুসজল হয়ে পড়েছেন। এই গানটি শোনা মাত্রই তার নিজের বোনের কথা মনে পড়েছে এবং তিনি মনে করছেন তিনি কিভাবে আনন্দের সঙ্গে নিজের বোনের সঙ্গে রাখিবন্ধনের দিনটা কাটিয়ে থাকেন। সেইসব স্মৃতি মনে করেই তিনি কার্যত অশ্রুসজল হয়েছেন এবং স্মৃতিমেদুরতায় গা ভাসিয়েছেন।