ষষ্ঠ দফার নির্বাচন ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। এবারের নির্বাচনে বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীর ভাগ্য গননা হওয়ার কথা। একদিকে যেমন আছেন কৌশানি এবং মুকুল রায়, অন্যদিকে আছেন রাজ চক্রবর্তী। সবমিলিয়ে ভোট ষষ্ঠীতে উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি। বারবার দাবি উঠেছিল এই ষষ্ঠ দফার ইলেকশনের সাথেই বাকি দুই দফার ইলেকশন একসাথে করে নিতে। কিন্তু কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন সেই বিষয়টিকে সম্মতি দেননি। ষষ্ঠ দফার নির্বাচনের প্রথম থেকেই একের পর এক বিক্ষিপ্ত ঘটনা পশ্চিমবঙ্গে। দুই জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে। কোন অভিযোগই কানে তুলতে চাইছে না নির্বাচন কমিশন।
অন্যদিকে আবার কমিশনের এরকম নির্বাচন পরিচালনাকে চরম ভৎসর্না করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। একাধিক জায়গায় নির্বাচনে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ উঠছে তৃণমূল এবং বিজেপি উভয়ের বিরুদ্ধে। আর এবারে কৃষ্ণনগর উত্তরে তৃণমূলের ক্যাম্প ভাঙচুর নিয়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি।
কৃষ্ণনগর উত্তরে কালিনগর এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের ক্যাম্প অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন কৃষ্ণনগর উত্তরের তৃণমূল প্রার্থী কৌশানী মুখোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন। কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে বিজেপিকে সরাসরি সাহায্য করার অভিযোগ উঠেছে। একাধিক জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ফলে ঘরে-বাইরে উপায় দিকে চাপের মুখে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন।