দল বদলের মধ্যেই এখন উত্তপ্ত রাজ্য রাজনীতি। তার মধ্যেই শুভেন্দু, জিতেন্দ্র, শীলভদ্র সহ একের পর এক ইস্তফা পত্র গিয়ে পৌঁছেছে মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো কাছে। একদিকে যখন BJP তে যোগদান প্রসঙ্গে বৈঠক করেছিলেন মুকুল রায়। অন্যদিকে দলের অবস্থান এবং এখনকার পরিস্থিতি নিতে তৃণমূল ভবন থেকেই সাংবাদিকদের সাথে বৈঠক করেন তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। নেতাদের দল বদল থেকে কৃষক আন্দোলন একাধিক বিষয়ে বিরোধীদের প্রতি আজ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার।
এইদিন তিনি যা বলেছেন-
এখনও ৮০ হাজার বুথের সাপোর্ট রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে।
তৃণমূলকে দেখে অনেকটাই ভয় পেয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। তাই এমন সব কাজ করছে।
বিজেপি হতে যত আক্রমণ করা হবে, তত শক্তিশালী হব আমরা।
দলনেত্রীর ওপর আস্থা আছে মানুষের।
বিজেপি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ভেঙে দিচ্ছে।
নিজেরা নিচ্ছে একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত। আবোল তাবোল বকছেন। যারা দল ছাড়ছেন তারা সবাই ব্যভিচারী?
সাংসদের মতে, অনেকের অনেক মনকামনা রয়েছে, তারা বুঝে গিয়েছেন যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সামনে আসলে, কাছে থাকলে তা পূর্ণ হবেনা।
কেন্দ্রীয় বাহিনী স্বচ্ছ ভাবে ভোট করায়। তাদের স্বচ্ছতা আমরা লোকসভা ভোটে দেখেছি। কি ভাবে বন্দুক দেখিয়ে ভোট নেওয়া হয়েছে।
নিজেরা রাজ্যে নেতা বানাতে পারেনি। তাই ধার নিচ্ছেন আমাদের দল থেকে।
যত খারাপ লোক দল ছাড়বেন তত ভালো দলের। দল পরিষ্কার হবে।
ভারতের অর্থনীতি নীচে নামতে নামতে তলায় গিয়ে ঠেকেছে।
বাংলার মানুষ চেনেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
স্বচ্ছ রাজনীতি করতে হবে। ধর্ম মানছেনা বিজেপি।
বাংলার ইতিহাস সংস্কৃতি কিছুই জানেনা বিজেপি, নষ্ট করছে।
রবীন্দ্র ভারতীর পোস্টার নিয়ে অপমান বাঙালি ভুলবেনা।
তৃতীয় বার মুখ্যমন্ত্রী হবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।