মাদক চক্রের সঙ্গে রিয়ার যোগ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য অস্বীকার করেন রিয়ার আইনজীবী সতীশ মানশিন্ডে, কিন্তু রিয়ার সমস্ত হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরপাক খাচ্ছে। যেখানে জয়া সাহা লিখেছেন “চায়ের সঙ্গে ৪ ড্রপ মিশিয়ে দিন তারপর সেটা তাঁকে খেতে দিন। কাজ শুরু হওয়ার জন্য ৩০-৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন।”
টাইমস নাউয়ের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায় যে রিয়ার ‘ড্রাগ সার্কেল’ এনডিপিএস আইন অনুসারে বুক করা আছে।অবশ্য, এবিষয়ে সুশান্তের পরিবারের আইনজীবীর বক্তব্য, “আগে মনে হচ্ছিল, কোনও চিকিৎসক কিংবা মনোরোগ বিশেষজ্ঞকে দিয়ে সুশান্তকে ওষুধ খাওয়ানো হত। এখন দেখছি সুশান্তকে নিজের আয়ত্তে রাখতে ড্রাগ ব্যবহার করা হত।” উল্লেখ্য,সুশান্তের বন্ধু অঙ্কিত আচার্য টাইমস নাউকে বলেছেন যে তিনি সুশান্তকে কখনই মাদক সেবন করতে দেখেননি। তবে কি মাদক অন্য কোন ভাবে সুশান্তকে দেওয়া হত? চলছে তদন্ত।
টাইমস নাউ দ্বারা অ্যাক্সেস করা কল ডিটেলস থেকে জানা গেছে যে সুশান্তের মৃত্যুর দিন ১৪ ই জুন জয়া সাহার সাথে দু’বার ফোন করে কথা বলেন রিয়া চক্রবর্তী এবং একদিন পর ১৫ ই জুন তাকে পাঁচবার ফোন করেছিলেন। রাজপুতের মৃত্যুর কয়েক দিন আগে দু’জনেই কথা বলেছিলেন, এবং এরইমধ্যে ইডি অর্থ পাচারের অভিযোগে জয়া সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আবারও তলব করেন।