সুশান্ত তদন্তকে ঘিরে বলিউডের ড্রাগ কানেকশন নিয়ে বহু অভিযোগ উঠেছে। কঙ্গনা রানাউত স্পষ্টত জানিয়েই দিয়েছেন যে বলিউডের যেকোনো হাউস পার্টিতে ড্রাগ ব্যবহার করা হয়। প্রথমে এই মাদক ফ্রিতে দেওয়া হয়, তারপর সেই মাদক কিনতে হয়। জলের সঙ্গে অথবা সফ্ট ড্রিঙ্কের সঙ্গে ওই মাদক মেশানো হয়। বলিউডে ড্রাগের ব্যবহার নতুন নয়, এখানে যৌনতা, মাদক ও বিরল ঘটনার রমরমা বাজার দেখা যায়। কিন্তু যারা সিনেমাপ্রেমী মানুষ তাঁরা এইসব ঘটনা থেকে অনেক দূরেই থাকেন। পকেট হালকা করে মুভির টিকিট কাটেন অথবা ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সাবস্ক্রিপশন নেন।
যাইহোক, আজকের আর্টিকেলে আমরা এমন একজন বলিউড তারকার নাম বলবো যিনি অকপটে স্বীকার করেছেন নিজের ড্রাগ সেবন নিয়ে। চলুন দেখে নিই তিনি কি বলেছেন – “I tried acid (LSD) when I was about 22. I wasn’t even able to make the trip from my room to another one to go to the bathroom. I feared the darkness. I had a terrible feeling of being scared.” মূলত, অন্ধকারকে খুব ভয় পেতেন সইফ। কিন্তু এলএসডি নেওয়ার পর থেকেই লক্ষ্য করেন যে সেই ভয় ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছে। এই অন্ধকারের প্রতি ভয় কাটাতেই মাদক নেওয়া শুরু করেন সইফ। কিন্তু এত বিপজ্জনক ড্রাগ নেওয়া সত্ত্বেও তা তাঁর কোনওরকম ক্ষতি করতে পারেনি বলে জানান সইফ। তবে কি রিয়াও এই একই কাজ করতে চেয়েছিলেন সুশান্তের সঙ্গে?
এলসিডি হল একধরনের নিষিদ্ধ ড্রাগ। মূলত মার্কিন মুলুকে বেআইনিভাবে স্ফটিকের আকারে তৈরি করা হয়। কিন্তু তা আগে তরলে পরিণত করে তারপরই বিক্রি হয়। এই মাদকের নেশায় মেতে ছিলেন আপনার প্রিয় তারকা সইফ আলি খান। সুতরাং বলিউড যে ড্রাগের নেশায় আসক্ত তা আরো একবার প্রমান হলো। এলসিডি ছাড়াও চেইন স্মোকার ছিলেন সইফ, যা তিনি অকপটে স্বীকারও করেন, চলুন তাঁর এই কথাও জেনে নিই, “I was a terrible chain smoker. But I quit even before Kareena came into my life. The credit goes to my doctor, and not her. He advised me to stop smoking as it was killing me. He told me, ‘If you wish to lead a happy and a healthy life, you need to stop smoking.”