সাধারণ শ্রেণিতে স্বল্প দূরত্বে ভ্রমণকারী রেলযাত্রীদের জন্য রয়েছে সুখবর। শীঘ্রই অসংরক্ষিত বিশেষ ট্রেনগুলিকে যাত্রীতে রূপান্তরিত করা হবে। প্রি-কোভিড সিস্টেম চালু হলে ফের ন্যূনতম ভাড়া হবে ১০ টাকা। বর্তমানে সবচেয়ে কম দামের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে ৩০ টাকায়। বোর্ডের নির্দেশে পশ্চিম মধ্য রেল এই ব্যবস্থা চালু করেছে। এনইআর একটি চিঠিও জারি করেছে।
তবে বিজ্ঞপ্তি না থাকায় উত্তর-পূর্ব রেলের টিকিট কাউন্টারে এই পরিবর্তন এখনও কার্যকর হয়নি। রেলওয়ে অ্যাপে সর্বনিম্ন টিকিট ১০ টাকায় পাওয়া যায়। কোভিডের সময় সমস্ত প্যাসেঞ্জার ট্রেনকে আনরিজার্ভড স্পেশাল হিসেবে রূপান্তরিত করা হয়েছিল। সুবিধা এবং স্টপেজে কোনও পরিবর্তন হয়নি, তবে ভাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের সাধারণ কোচের সমান ছিল।
সর্বনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়েছে। কোভিড পিরিয়ড শেষ হওয়ার পরও এই ব্যবস্থা ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকে। যাত্রীবাহী ট্রেনের মতোই সুবিধা পাচ্ছেন যাত্রীরা। এদিকে এখন রেলওয়ে বোর্ড সমস্ত আনরিজার্ভড স্পেশাল/ডেমু/এমইএমইউ আগের মতোই যাত্রী ও ভাড়া চালানোর নির্দেশিকা জারি করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় সব আঞ্চলিক রেলপথ প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। প্রথমত, ডব্লিউসি রেলওয়ে পরিবর্তন কার্যকর করেছে। রেল বোর্ডের নির্দেশে উত্তর-পূর্ব রেল প্রশাসনও প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। গত ২২ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি জারি করা হয়েছে।
ইউটিএস-এ পরিবর্তন হয়েছে এবং অ্যাপে ন্যূনতম টিকিট ১০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, তবে বিজ্ঞপ্তির অভাবে টিকিট উইন্ডোতে সিস্টেমটি এখনও কার্যকর হয়নি। সেখানে ন্যূনতম ভাড়া এখনও ৩০ টাকা। আশা করা হচ্ছে যে মার্চের প্রথম সপ্তাহে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে এবং সমস্ত অসংরক্ষিত বিশেষ ট্রেনগুলি যাত্রী হবে।