টলিউডবাংলা সিরিয়ালবিনোদন

Madhubani Goswami: বয়স মাত্র সাত মাস, কেশবের ডাক নাম প্রকাশ্যে আনলেন মাম্মা মধুবনী

Advertisement

রাজা-মধুবনী এই জুটিকে কে না চেনে। টেলিপাড়ার মিষ্টি কাপল। প্রথম ধারাবাহিক ভালোবাসা ডট কম। এই ধারাবাহিকে অভিনয় করে বিপুল জনপ্রিয়তা পায় এই জুটি। ওম -তোড়া রিল জুটি থেকে বাস্তব জীবনে রাজা মধুবনীর জুটিকে আরো বেশি ভালোবাসে বাঙালী দর্শক। এই জুটির প্রেম পর্ব ছিল বেশ মজার। ধারবাহিকের সেটেই চলতো তুমুল ঝগড়া। তবে ঝগড়া করতে ভালোবাসা বাড়ে। কিছুদিন প্রেম করে ২০১৭ সালে সাতপাকে বাধা পড়ে এই জুটি।

বিয়ের সাড়ে ৪ বছর পর করোনা আবহে প্রথমবার বাবা মা হন টলিপাড়ার মিষ্টি দম্পতি মধুবনী-রাজা। গত বছর পুজোর সময়ে নানান দেবতার নাম করে এই সুখবরটি নিজের সকল অনুরাগীদের বলেই ফেলেন মধুননী। ৯ মাস অপেক্ষা করার পর গত ১০ এপ্রিল মধুবনীর কোল আলো করে পুত্রসন্তানের জন্ম হয়। এখন এই একরত্তিকে নিয়ে দিন কাটছে মধুবনীর।মধুবনী এবং তাঁর স্বামী রাজা দুজনেই কৃষ্ণ ভক্ত। তাই ছেলের নামে শ্রী কৃষ্ণের ছোঁয়া রেখেছেন। এই একরত্তিকে আদর করে ডাকেন কেশব। এই কেশবই এখন রাজা আর মধুবনীর গোটা জীবন। তবে রাজার থেকে মধুবনী দিনের বেশিরভাগ সময়টাই কাটছে ছেলেকে নিয়ে।

এখন নিজের অনুরাগীদেরও সাথেও কেশবের সঙ্গে কাটানো নানান মুহূর্ত শেয়ার করেন। তবে এখনো ছেলেকে দেখালেও কেশবের মুখ কাউকে দেখাননি। অন্যান স্টারকিডরা যেমন জন্মের সাথে সাথে বড় সেলিব্রেটি হয়ে যায় কেশবের ক্ষেত্রে তা এক্কেবারে হয়নি। অভিনেত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন তিনি এখনই ছেলের মুখ দেখাবেননা। মধুবনী আর রাজা যৌথ ভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম কেশবের মুখ দেখান। কেশবের মিষ্টতায় মুগ্ধ হয়েছিলেন নেটিজেনরাও। কেশব এখন প্রায়শই নেটিজেনদের সাথে দেখা করেন।

দেখতে দেখতে কেশব সাত মাসে পা দিয়ে দিল। ছেলের সাত মাস হতেই কেশবকে কোলে নিয়ে ছবি তুলে ইন্সটাগ্রামে শেয়ার করলেন মধুবনী। ক্যাপশনে ছেলেকে বাড়িতে কি নামে ডাকে সেই কথাই জানালেন অভিনেত্রী। এদিন কেশবকে ‘গিরিধারী গোপাল’ বলে সম্বোধন করলেন। আর প্রিয় ছেলেকে জানিয়েছেন সাত মাসের জন্মদিনের শুভেচ্ছা। ছবির সাথে হ্যাশট‍্যাগ দিয়ে জয় কৃষ্ণ, জয় শ্রীরাম, রাধে রাধে লিখেছেন মধুবনী। অনেক সময় ছেলেকে আদর করে মধুবনী ও রাজা গোপাল বলেও ডাকেন। এরপর অনুগামীরা ভালোবাসা জানিয়েছেন। নিমেষে ভাইরাল হয় এই নতুন পোস্ট।

Related Articles

Back to top button