Apple Cider Vinegar: নিয়ম মেনে খান আপেল সিডার ভিনিগার, ওজন কমবে কয়েকদিনেই

বর্তমান যুগে দাড়িয়ে সকলেই ফিট থাকতে চান। হতে চান সকলের কাছে আকর্ষণীয়। আর তার জন্যই বেশিরভাগ মানুষই মন দেন নিজের ওজন কমানোয়‌। তবে ওজন কমাতে নিষ্ঠা লাগে। লাগে শারীরিক পরিশ্রম।…

Avatar

বর্তমান যুগে দাড়িয়ে সকলেই ফিট থাকতে চান। হতে চান সকলের কাছে আকর্ষণীয়। আর তার জন্যই বেশিরভাগ মানুষই মন দেন নিজের ওজন কমানোয়‌। তবে ওজন কমাতে নিষ্ঠা লাগে। লাগে শারীরিক পরিশ্রম। সোজা কথায় বলাই যায়, ওজন কমাতে কষ্ট আছে। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না শরীর চর্চার পাশাপাশি যদি আপেল সিডার ভিনেগার কেউ নিয়ম মেনে খান তাহলে, খুব কম সময়ই কমবে অতিরিক্ত ওজন। কিভাবে বানাবেন এটি! খাবেনই বা কিভাবে? বিস্তারিত জানুন এই নিবন্ধের মাধ্যমে।

বানানোর পদ্ধতি:

প্রথমে একটি বা একাধিক আপেল ভালো করে মিক্সিতে ঘুরিয়ে নিতে হবে। এরপর তার থেকে রস বার করে নিতে হবে। এরপর তার মধ্যে দুটি জিনিস ইস্ট ও আনরিফাইন্ড চিনি মিশিয়ে নিতে হয়। এরপর এটি অ্যালকোহলে রূপান্তরিত হয়ে অ্যাসিটিক অ্যাসিড তৈরি করে। আর ক্রমে এই পদ্ধতিতেই তৈরি হয় আপেল সিডার ভিনিগার, যা ওজন কমাতে ভীষণভাবে কার্যকরী।

খাওয়ার পদ্ধতি:

আপেল সিডার ভিনিগার কখনোই একেবারে সোজাসুজি খেয়ে নেওয়া উচিৎ নয়। এক গ্লাস জলে দুই টেবিল চামচ এই ভিনেগার মিশিয়ে নিয়ে সেটি খাওয়া উচিৎ। খালি পেটে দিনে দুবার খেতে হয় এটি। সকালে একবার এবং সন্ধ্যায় একবার। নিয়মিত এটি খাওয়া শুরু করলে তফাৎ চোখে পড়বে নিজেরই। উল্লেখ্য যদি জল ছাড়া এটি সোজাসুজি খেয়ে নেওয়া হয় তাহলে হজমের সমস্যার পাশাপাশি গলায় ব্যথা হতে পারে। দাঁতের বাইরের এনামেলও নষ্ট করে দিতে পারে এটি।

উপকারিতা:

আপেল সিডার ভিনেগারে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে। পাশাপাশি কম থাকে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণও। আর এই দুটির পরিমান কম থাকায় শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট জমতে দেয় না এটি। এটি মেটাবলিজমের পরিমাণও ঠিক রাখে। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, নিয়ম মেনে যদি আপেল সিডার ভিনিগার খাওয়া হয় তাহলে, পেটও ভর্তি থাকে অনেকক্ষণ।

About Author