একজন স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা নির্ভর করে অনেক কিছুর ওপর। দুজন দুজন এর উচ্চতা, বয়স ,বেতন সব কিছুই কিন্তু একটা বিয়েতে বিশেষ বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি লাভ মেরেজ করে থাকেন তাহলে সেটা কিন্তু আলাদা ব্যাপার। কিন্তু আপনি যদি অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ করতে চলেছেন তাহলে এগুলোর মর্যাদা কিন্তু অনেক গুণ বেশি। লাভ ম্যারেজ এর ক্ষেত্রে এগুলো কোন কিছুই ম্যাটার করে না। তবে চলুন আমরা জেনে নি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ব্যবধান ঠিক কতটা থাকা উচিত: –
১) বয়সের ব্যবধান: – স্বামী স্ত্রী বা প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে সঠিক বয়সের ব্যবধান থাকা উচিত তিন বছরের। মেয়েরা এমনিতেই ছেলেদের থেকে বয়সের তুলনায় যথেষ্ট ভাবে ম্যাচুওর হয়। তাই স্বামী বা প্রেমিক যদি তিন বছরের বড়ো হয় তবে আগে পড়ালেখা শেষ করে একটা পেশা ঠিকই বেছে নেবেন। নিজেকে আর্থিক ভাবে গুছিয়ে নিতে পারবেন।
২) উচ্চতার অনুপাত: – একজন স্বামী স্ত্রীর মধ্যে স্বাভাবিক উচ্চতার ডিফারেন্স থাকা উচিত 12 সেন্টিমিটার। দুপুরে আর কিছুই না আপনি আপনার স্ত্রীকে না প্রেমিকাকে খুব ভালো ভাবে জড়িয়ে ধরতে পারবেন এবং চুমু ও খেতে পারবেন খুব ভালো করে। আসলে একটি মেয়ের তার স্বামীর বা তার প্রেমিকের উচ্চতা যদি তার থেকে বেশি হয় মেয়েটি অনেকটা সেফ ফিল করে। এবং দুজনের উচ্চতার মধ্যে যদি 10 সেন্টিমিটারের ব্যবধান থাকে তবে দুজনকে মানায় বড্ড সুন্দর এবং দুজনের পারসোনালিটি আরো সুন্দরভাবে বেরিয়ে আসে।
৩) বেতনের অনুপাত: – বেতন টা কিন্তু একটি বিয়েতে খুব বড় ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বামী স্ত্রীর দুজনের আয়ে স্বামীর আয় যেন স্ত্রীর থেকে দেড় গুণ বেশি হয়। এতে করে সংসারে শান্তি সুখ দুই থাকে। কিন্তু একটি ঐতিহ্যবাহী পরিবারে এটা মনে করেন যে একজন স্বামীর বেশি আয় করা উচিত কারণ একজন স্বামীর দায়িত্ব তার স্ত্রীরথেকে অনেক বেশি আয় করা উচিত এতে তাদের আর্থিক অবস্থা অনেক ভালো হয় এবং পরিবারের শান্তি ও ফিরে আসে এবং তার স্ত্রী অনেক টা নিরাপত্তা ফিল করেন।