রাজ্য

সার্বিক মঙ্গল কামনায়, চণ্ডীপাঠ, মহাযজ্ঞ শান্তিপুরের বিধায়ক অরিন্দম ভট্টাচার্যের

Advertisement

মলয় দে নদীয়া – বর্তমানে দেশের সার্বিক সংকটময় পরিস্থিতিতে গৃহবন্দি মানুষের সেবায় নিজেদের জীবন বিপন্ন করেও যারা কর্তব্যে অনড় তাদেরই মঙ্গলকামনায় ব্রাহ্মণ সন্তান শান্তিপুরের বিধায়ক অরিন্দম ভট্টাচার্য্য ।পুলিশ প্রশাসন, সংবাদকর্মী, স্বাস্থ্যকর্মী এবং আপামোর সর্বসাধারণের মঙ্গল কামনায় শান্তিপুর জলেশ্বর মন্দিরে বাবা ভোলানাথের সামনে গতকাল চণ্ডীপাঠ এবং আজ মহাযজ্ঞের আয়োজন করেন।

ঈশ্বরের দূত হিসেবে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে বিপর্যয় মোকাবিলায় ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তাঁর জন্যও আকুতি কন্ঠে প্রার্থনা করেন বিধায়ক। চারজন জন পুরোহিত, একজন সহযোগী এবং বিধায়ক নিজকন্ঠে চন্ডী পাঠ করে সামিল হন মহাযজ্ঞে। কথিত আছে অতি প্রাচীন কালে শান্তিপুর কে প্রচন্ড খরার হাত থেকে বাঁচিয়ে শস্য শ্যামলা করেছিলেন দেবাদিদেব মহাদেব। বিজ্ঞান কে সম্মান জানিয়ে বিধায়ক বিশ্বাস করেন নদীয়ার ধর্মপ্রাণ মানুষের পরিত্রাণের সর্বশেষ পথই হলো ঈশ্বরের কাছে সমবেত প্রার্থনা।

তাই সোশ্যাল মিডিয়ায়, স্থানীয় টিভি চ্যানেল, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত এই চণ্ডীপাঠ এবং মহাযজ্ঞের আয়োজন এর সময় হোয়াটসঅ্যাপে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী সকলের নাম গোত্র অনুযায়ী পুজো দেন বিধায়ক। দুদিন আগে থেকেই জোড়হাত করে সকলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন মন্দির প্রাঙ্গণে উপস্থিত থাকতে না দেওয়ার জন্য। দু একজন সংবাদকর্মী ও দু এক জন প্রশাসন কর্মী বাদে মন্দির প্রাঙ্গণ ছিল জনশূন্য।

Related Articles

Back to top button