Trending NewsAppleNYT GamesCelebrity NewsWordle tipsBig 12 SoccerCelebrity BreakupsKeith UrbanUnited Nations Day

Chanakya Niti: এই ধরনের মেয়েদের অবিলম্বে আপনার জীবনসঙ্গী করুন, ভাগ্যবান মানুষ এই ধরনের মেয়ে পায়

Updated :  Friday, December 16, 2022 4:40 PM

আচার্য্য চাণক্যকে একজন মহান অর্থনীতিবিদ ও কূটনৈতিক হিসেবে মানা হয়ে থাকে। তিনি তার নীতি শাস্ত্রে নারী পুরুষের সম্পর্ক নিয়ে দিয়েছেন নানা উপদেশ। পাশাপাশি দেশ, বিদেশ, সমাজ, অর্থনীতি ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে নিয়েও নানা ধরনের নীতি দিয়েছেন তিনি। তবে তার নীতিশাস্ত্র অনুযায়ী যদি কোন নারীর মধ্যে তার উল্লেখিত গুণাগুণ বর্তমান থাকে তাহলে, তিনিই হবেন তার স্বামীর উপযুক্ত জীবনসাথী। যদি চাণক্য নীতি অনুযায়ী কোন নারীর মধ্যে তার উল্লেখিত একাধিক গুণ বর্তমান থাকে তাহলে, নিঃসন্দেহে তাকে বিবাহ করা যায়। মানা হয়, তার নীতি মেনে চললে সুফল পাওয়া অবধারিত।

আচার্য্য চাণক্যের নির্ধারিত কিছু নীতির কথা বিস্তারিতভাবে নীচে উল্লেখ করা হল:

১) চাণক্য নীতি অনুযায়ী, যেকোন নারীর মধ্যেই পুরুষের তুলনায় চার গুণ বেশি বুদ্ধি বর্তমান থাকে, ছয় গুন বেশি সাহসের পাশাপাশি আট গুণ বেশি শারীরিক চাহিদা ও বর্তমান থাকে। পুরুষের তুলনায় নারীরা অনেক বেশি সম্পর্কের মূল্য বোঝেন। পরিবারকে পরিস্থিতি অনুযায়ী টিকিয়ে রাখতে সক্ষম তারা।

২) চাণক্য নীতি অনুযায়ী, নারীদের ধার্মিক হওয়া প্রয়োজন। যদি কোন নারী ধার্মিক হন তাহলে নিজের পরিবার ও কাছের মানুষদের নিরাপদে রাখতে সক্ষম হন তিনি। নীতি অনুযায়ী, ধার্মিক হলে পরিস্থিতি অনুযায়ী নিজের পরিবারের ভারসাম্য বজায় রাখতে পারেন তিনি।

৩) নীতি অনুযায়ী, নারীদের অল্প কথা বলাই ভালো। কারণ যত কম কথা ও মিষ্টি কথা বলবে সংসারে কিংবা পরিবারে সুখ-শান্তি বজায় থাকবে।

৪) চাণক্য নীতি অনুযায়ী, নারীদের সঞ্চয়ী হওয়া প্রয়োজন। কারণ সঞ্চয়ী নারীরাই হঠাৎ আশা বিপদের থেকে নিজের পরিবারকে বাঁচিয়ে দিতে পারে।

৫) চাণক্য নীতি অনুযায়ী, নারীদের শান্ত স্বভাব হওয়া প্রয়োজনীয়। কারণ তা না হলে অনেকক্ষেত্রে কলহ দেখা দেয়, যা অশান্তি দেখে আনে সংসারে।

৬) সংসারকে ঠিক রাখতে গেলে নারীদের চরিত্র দৃঢ় হওয়া উচিৎ। কারণ দৃঢ়চরিত্র ও সৎ চরিত্রের নারীরাই পারিবারিক সুখ-শান্তি বজায় রাখতে সক্ষম হন।

৭) নীতি অনুযায়ী, সমস্ত দান ও অনুদানের কথা নিজের স্ত্রীকে না বলাই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ এই সমস্ত দান ও অনুদানকে অনেকসময় তারা বাজে খরচা হিসেবেই মনে করে থাকেন।

৮) নীতি অনুযায়ী, নিজের অপমানের কথা অনেকসময় স্ত্রীকে না বলাই ভালো। কারণ সেই অপমানিত হওয়ার কথা নিয়ে তিনি বিরক্ত করতে পারেন।

৯) চাণক্য নীতি অনুযায়ী, নিজের দুর্বলতার কথা স্ত্রীয়ের সামনে কম প্রকাশ করাই ভালো। কারণ অনেকসময় স্ত্রী চরিত্র স্বামীর দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের কাজ হাসিল করে নেন কিংবা অন্য কোন কাজের জন্য রাজি করিয়ে নেন।

১০) নীতি অনুযায়ী, নিজেদের উপার্জন স্ত্রীয়ের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখাই শ্রেয়। কারণ স্বামীর উপার্জনকে নিজেদের অধিকার বলে মনে করেন তারা। পাশাপাশি কিছুক্ষেত্রে সংসারের খরচা কমাতে স্বামীর ব্যয়ের উপরও বিধি নিষেধ বসাতে থাকেন তারা।