Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

“রোহিঙ্গারা অনুপ্রবেশকারী নয়, আর এদিকে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বহিরাগত!” সুখেন্দুশেখরের বক্তব্যে পাল্টা বিদ্রুপ দিলীপের

বাংলা বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল বিজেপি দ্বন্দ্ব এখন চরমে। কেউই এক ইঞ্চি জমিও ছাড়তে চায় না রাজনীতিতে। গতকাল তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়ের কথার পাল্টা জবাব দিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ…

Avatar

বাংলা বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল বিজেপি দ্বন্দ্ব এখন চরমে। কেউই এক ইঞ্চি জমিও ছাড়তে চায় না রাজনীতিতে। গতকাল তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়ের কথার পাল্টা জবাব দিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন যে বাংলায় রোহিঙ্গারা এলে অনুপ্রবেশকারী না! কিন্তু সেই জায়গায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রীর মতো বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বরা এলে তারা বহিরাগত হয়ে যায়! আসলে তিনি এদিন সুখেন্দুশেখরের “বহিরাগত” খোঁচার যোগ্য জবাব দিতে চেয়েছেন।

গতকাল দিল্লিতে একটি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বৈঠক সেরে রাতেই তিনি শহরে ফেরেন। এসেই তিনি সুখেন্দুশেখরের কথার পাল্টা জবাব দিয়েছেন। বুধবার বিজেপিকে নিশানা করে সুখেন্দুশেখর বলেছিলেন যে বিজেপি বাংলায় বহিরাগতদের এনে অশান্তি সৃষ্টি করছে। এটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বন্ধ করতে হবে। বিজেপির পঞ্চপান্ডব জেলা গুলিকে পাঁচটি জোনে ভাগ করে সেখানে অশান্তির বাতাবরণ করছে। এই বহিরাগত খোঁচার জবাব দিতে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেছেন, “রোহিঙ্গারা এলে অনুপ্রবেশকারী নয়। আর দেশের প্রধানমন্ত্রী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলা এলে তারা বহিরাগত!”

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

এছাড়াও বাম জামানার প্রসঙ্গ টেনে সুখেন্দুশেখর রায় বলেছেন, মমতা ব্যানার্জির সরকার যখন ক্ষমতায় এসেছিল তখন বাংলায় ছিল চরম অস্থির পরিস্থিতি। গোটা রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী ফিরিয়ে এনেছেন স্থিতাবস্থা। বাংলা পুনর্গঠন করেছে। উন্নয়নই মমতা সরকারের প্রধান লক্ষ্য। আর সেই পটভূমিতে দাঁড়িয়ে বিজেপি আবার বাংলায় অশান্তির ছড়িয়ে বাংলা ভাগের প্ররোচনা করছে।

অন্যদিকে আগের বছরের লোকসভা ভোটে ১৮ টি আসন পেয়ে চরম আত্মবিশ্বাসে আছে গেরুয়া শিবির। এমনকি আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ২০০ টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়ে গেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক নেতাই এটাকে “দিবাস্বপ্ন” বলে অভিহিত করেছে। এছাড়াও তৃণমূল নেতারা জানিয়েছে লোকসভা ভোটের সাথে বিধানসভা ভোটকে গুলিয়ে ফেলা বোকামির পরিচয়। লোকসভা ভোটের সাথে বিধানসভা ভোটের কোনো যোগাযোগ নেই। দুটিকে এক করে দেখার ব্যাপারটাই খুবই হাস্যকর।

 

About Author